এটি আজ থেকে প্রায় ৫০,০০০ বছর আগে পৃথিবীতে একটি উল্কাপিণ্ডের আঘাতের পরে সৃষ্টি হয়েছিল বলে জানা যায়।....
সেখান থেকে গাড়িতে বা পায়ে হেঁটে পৌঁছনো যায় এই ফুলেল উপত্যকায়। ....
এই পাহাড়ি গ্রামে একবার গেলে আর ফিরতে ইচ্ছা করবে না।
প্রতিটি মন্দিরের গায়ে রয়েছে টেরাকোটার অসাধারণ কাজ।
সমুদ্র সৈকত মালদ্বীপের বিচকে হার মানাতে পারে।
পর্যটকদের খুব প্রিয়।
কথায় আছে শান্তি অর্থের বিনিময়ে কেনা যায় না, কথাটি সত্য।
তার সঙ্গে প্ল্যাটফর্ম-সহ সামগ্রিক ব্যবস্থার যোগ ঘটানো হবে।
এবার পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে আসতে চলেছে সুখবর।
সমুদ্র সৈকতের পার গেয়ে রয়েছে বড়-বড় ঢিলা
তবে যারা কাশ্মীরের অপরূপ রূপ দেখেননি, তারা অবশ্যই এখানে একবার আসবেন।
গঙ্গার ঘাটে দেখে নিন সন্ধ্যারতি।
থেকে বুক করে গেলে সুবিধা হবে।
গা ছমছমে পরিবেশ।
একাধিকবার দেখা গেলে বা কেউ যদি অনুমান করেন যে কোনও গ্রাহক বেশ ধনী তখনই নাকি কিছু অসাধু লোক তাঁর খোজ খবর নিতে থাকে।
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সব খাবার সহজে হজম হয় না।
তবে ভরা সময়ে ঘর পাওয়া মুশকিল।
বাক্সবাড়ি এবং চা বাগানে ঘেরা কার্শিয়াং।
প্রতি মাসের প্রয়োজনীয় খরচের পর কিছু টাকা ভ্রমণ খাতে জমিয়ে রাখুন।
সেই কথা মাথায় রেখেই উত্তর-পূর্ব রেলের এই বিশেষ ব্যবস্থা।
যার সঙ্গে লক্ষাধিক ভক্তের বিশ্বাস জড়িত।
ঘরটা সুন্দর করে সাজিয়ে আড্ডার আমেজ তৈরি করে নিন।
পুরী থেকে যেতে সময় লাগে ঘণ্টা দেড়েক।
পবিত্র উপাসনালয় হওয়ায় সিস্টাইন চ্যাপেলের ভিতরে কেউ মোবাইল ফোন নিয়ে যেতে পারেন না।
হুড়োহুড়ি করা ভিঁড় নেই এখানে।
সেফবক্স আছে কি না, দেখে নিন।
এটি আগে ছিল একটি ফরাসি উপনিবেশ।
ক্যামেরা ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্লাস্টিক মুড়ে করতে পারলেই ভাল।
ঘাটের কাছেই বেশ কয়েকটি মন্দির রয়েছে।
আপনিও যদি বর্ষায় ভ্রমণের পরিকল্পনা করে থাকেন তবে কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখা উচিৎ।
গুজব রটে যায় যে সেই মহিলা রেল দুর্ঘটনার কারণে মারা গিয়েছিলেন।
তাই আপনিও যদি এই মরসুমে ভ্রমণের পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে গুরে আসুন ভারতের এই পাঁচটি জায়গা থেকে।
বর্তমানেও এমন বহু জায়গা রয়েছে।
গোকর্ণে একাধিক সমুদ্র সৈকত রয়েছে।
সন্ধেয় মরুশহরে তাঁবুর বাইরে গান-বাজনা, স্থানীয়দের অনুষ্ঠান নবদম্পতির মন ছুঁয়ে যাবে।
এ ছাড়া টাকা জমা করার সময়ে নেট ব্যাঙ্কিং পরিষেবা ব্যবহার করুন।
বরং হোটেল কক্ষে পৌঁছে কয়েকটি বিষয় যাচাই করে নেওয়া জরুরি।
আশপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ভুলতে পারা যায় না। দু’দিনের ছুটিতে দার্জিলিং ছাড়াও ছোট্ট দু’টি পাহাড়ি গ্রামে ঘুরে আসাই যায়।
মনের মানুষকে সঙ্গে নিয়ে নানা ধরনের মুহূর্তে ক্যামেরাবন্দি করতেই পারেন।
যেখানে গ্রীষ্মকালেও তাপমাত্রা ৬-১০ ডিগ্রি পর্যন্ত থাকে।
পাহাড়, সমুদ্র, জঙ্গল যে কোনও জায়গা থেকেই সূর্যাস্ত দেখার অভিজ্ঞতার সঙ্গে কোনও কিছুর তুলনা হবে না।
তাই অন্ধকারে মোকাবিলা করতে গেলে টর্চের প্রয়োজন।
কিন্তু কিছুতেই সেখানে ঘোরার বাজেট ঠিক বুঝে উঠতে পারছেন না।
তাই ট্রেন সফরের ক্ষেত্রে যাত্রীদেরকে কিছু নিয়মও মেনে চলতে হয়।
তার জন্য আলাদা সব ব্যবস্থা করতে করতে ভারী হতে থাকে কাঁধের ভার।
ভারতীয় রেলের এই বিশেষ প্যাকেজটি শুরু হবে চণ্ডীগড় বিমানবন্দর থেকে।
অটো কিংবা ট্রেকার ধরে পৌঁছে যাওয়া যাবে ব্যাকপ্যাকার্স ক্যাম্পে
কাউকে যদি প্রতি দিন নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ খেতে হয়, সে ক্ষেত্রে সঙ্গে ওষুধ রাখতেই হবে।
তবে একা যাওয়াও তো কম একটা ঝক্কির বিষয় নয়।
পাহাড়ের চূড়া থেকে প্রকৃতির অপূর্ব দৃশ্য দেখা যায়।