তবে মন তো চায় কোথাও ঘুরে আসতে। ....
এই রকম সমস্যাকে বলা হয় হাই অলটিটিউড সিকনেস বা মাউন্টেন সিকনেস....
অবাক করে দেওয়া প্রকৃতি।
এই অপার দৃশ্য দেখতে ভিড় জমায় পর্যটকেরা।
এই প্রতিবেদনে তেমনই একটি অফবিট পর্যটন কেন্দ্রের হদিশ মিলবে।
এই জায়গাগুলির তুলনা হয় না।
তাই এই কয়েকটি স্থানে আপনি যেতেই পারেন
শুনে অবাক হলেও এটাই সত্যি।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে আউলির উচ্চতা প্রায় ৩ হাজার মিটার। সবুজ সমভূমি সহ আউলি শীতকালে সম্পূর্ণ বরফে ঢাকা থাকে।
তাহলে মনটা ভরে ওঠে।
এটি একেবারে অফবিট ডেস্টিনেশন।
সেই কালী মন্দির বাস্তবে আজও রয়েছে।
উত্তরবঙ্গের পর্যটন মানচিত্রে যদিও এখনও স্থান পায়নি পিথামচিন।
তাহলে আপনি ৩৮০ টাকার টিকিট কিনে যেতে পারেন
এই স্পেশাল ট্রেনটি নিউ জলপাইগুড়ি গিয়ে পৌঁছাবে সকাল ১০:৪৫ নাগাদ।
এটি আজ থেকে প্রায় ৫০,০০০ বছর আগে পৃথিবীতে একটি উল্কাপিণ্ডের আঘাতের পরে সৃষ্টি হয়েছিল বলে জানা যায়।
সেখান থেকে গাড়িতে বা পায়ে হেঁটে পৌঁছনো যায় এই ফুলেল উপত্যকায়।
এই পাহাড়ি গ্রামে একবার গেলে আর ফিরতে ইচ্ছা করবে না।
প্রতিটি মন্দিরের গায়ে রয়েছে টেরাকোটার অসাধারণ কাজ।
এবার পর্যটকদের কথা মাথায় রেখে আসতে চলেছে সুখবর।
তবে যারা কাশ্মীরের অপরূপ রূপ দেখেননি, তারা অবশ্যই এখানে একবার আসবেন।
থেকে বুক করে গেলে সুবিধা হবে।
পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হবেন।
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সব খাবার সহজে হজম হয় না।
প্রতি মাসের প্রয়োজনীয় খরচের পর কিছু টাকা ভ্রমণ খাতে জমিয়ে রাখুন।
বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে কিংবা বৃষ্টি হলে সেই পরিস্থিতি কোথায় ঘুরতে যাওয়া নিরাপদ হবে,
শহরের কোলাহল থেকে শান্ত এবং মনোরম পরিবেশ মন জয় করতে পারে আপনার। এমনই কয়েকটি অফ বিট জায়গার সন্ধান দেওয়া হল এই প্রতিবেদনে
চারপাশে সবুজ জঙ্গল।
যার সঙ্গে লক্ষাধিক ভক্তের বিশ্বাস জড়িত।
পুরী থেকে যেতে সময় লাগে ঘণ্টা দেড়েক।
ক্যামেরা ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্লাস্টিক মুড়ে করতে পারলেই ভাল।
ঘাটের কাছেই বেশ কয়েকটি মন্দির রয়েছে।
যদি সেই সমস্ত স্থানে যেতে পারেন তাহলে আপনার মন একেবারে ভাল হয়ে যাবে।
এই রিসর্টগুলি থেকে ঘুরে আসতে পারেন
আপনিও যদি বর্ষায় ভ্রমণের পরিকল্পনা করে থাকেন তবে কিছু বিষয় অবশ্যই মাথায় রাখা উচিৎ।
বালির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, সেখানকার মন্দির, অধিবাসী, তাঁদের সংস্কৃতি ও জীবনপদ্ধতি মন কাড়বে আপনার।
এখানে বেড়াতে গেলে খাবারের জন্য প্রতিদিন ৯০০ টাকা খরচ হবে।
গুজব রটে যায় যে সেই মহিলা রেল দুর্ঘটনার কারণে মারা গিয়েছিলেন।
তাই আপনিও যদি এই মরসুমে ভ্রমণের পরিকল্পনা করে থাকেন তাহলে গুরে আসুন ভারতের এই পাঁচটি জায়গা থেকে।
গোকর্ণে একাধিক সমুদ্র সৈকত রয়েছে।
আপনি মাত্র ৩০,০০০ টাকায় বিদেশ ট্রিপ সম্পূর্ণ করে আসতে পারেন।
যেখানে গ্রীষ্মকালেও তাপমাত্রা ৬-১০ ডিগ্রি পর্যন্ত থাকে।
তাই অন্ধকারে মোকাবিলা করতে গেলে টর্চের প্রয়োজন।
সবুজ আর পাহাড়িয়া এই প্রকৃতির হাতছানিতে সাড়া দেওয়া ছাড়া উপায় নেই।
কিন্তু কিছুতেই সেখানে ঘোরার বাজেট ঠিক বুঝে উঠতে পারছেন না।
এই হোটেলের প্রতি রাতের ২২ হাজার টাকা
তাতে মন ও শরীর দুটোই থাকে সুস্থ ও সতেজ
দুয়ারসিনি থেকে ঘাটশিলার দূরত্ব ২৮ কিলোমিটার। হাতে সময় আর সঙ্গে গাড়ি থাকলে ঘুরে দেখতে পারেন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি ‘গৌরীকুঞ্জ’
পারলে জীবনে ঘুরে নিন সেই সব স্থান থেকে
তাই এমন কিছু জিনিস নিতে হবে যা অতিরিক্ত হবে না, আবার দরকারি সব জিনিস সঙ্গে রাখতেও হবে।