তার পর সেই বাটি-সহ সব সামগ্রী কোনও মন্দিরে দান করে দিতে হবে। ....
গজার আকারে খুব বড় হয়ে গেলে ছুরি দিয়ে দু’প্রান্ত থেকে কেটে নিন।....
খাজা, গজা, খই, মুড়কি জাতীয় শুকনো খাবার।
এতে হাজার হাজার মানুষ অংশগ্রহণ করে যারা রথটিকে ঠেলে পুরীতে নিয়ে যায়।
একটি কিংবদন্তি অনুসারে, একবার দেবী সুভদ্রা তাঁর ভাই শ্রী কৃষ্ণ এবং বলরামের কাছে দ্বারকা ভ্রমণের ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন।
তিনটি রথের বিশেষত্ব কী
জেনে নিন সেগুলি কী
সেই কবে অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি বলে গিয়েছেন
সেই থেকে রথযাত্রা শুরু হয়েছিল।
রথের উচ্চতা হবে পাঁচফুট।
পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের পতাকা যেদিকে বাতাস বইছে তার উল্টো দিকে ওড়ে।
রথযাত্রার আগে জেনে নিন কেন এই রীতি অনুসরণ করা হয়।
আসুন জেনে নিই এর নেপথ্য রহস্য কী
এবার রথযাত্রা শুরু হচ্ছে ২০ জুন।
রথকে সুন্দর ভাবে সাজানো হয়, সেই সঙ্গে সাজানো হয় জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রাকে।
তবে পুরীর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন শহরেও বের করা হয় রথ।
এই রথযাত্রায় অংশ নিলে সকল তীর্থের ফল লাভ হয়।
ভগবান জগন্নাথ এখানে রথযাত্রায় ৯ দিন অবস্থান করেন।
প্রতি বছর ভগবান জগন্নাথের রথ কিছু সময়ের জন্য ভক্ত সালবেগের মাজারে থামানো হয়।
গ্রেভিটা ঘন হয়ে যায় ততক্ষণ কড়াই ঢেকে অল্প আঁচে রান্না করুন।