ভারতের সঙ্গে
সুসম্পর্ক বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর আফগানিস্তান। সেই জন্যই হিন্দু
ও শিখ সংখ্যালঘুদের ব্যক্তিগত জমি ফেরানোর উদ্যোগ নিয়েছে আফগানিস্তানের তালিবান সরকার। জানা গিয়েছে, আফগানিস্তানে
যে সমস্ত হিন্দু ও শিখ সংখ্যালঘুরা থাকেন, তাদের অনেকেরই
জমি পূর্ববর্তী সরকারের শাসনকালে জবরদখল করে নেওয়া
হয়েছিল। সেই জমিই ফিরিয়ে দিতে চায় তালিবান সরকার।
ক্ষমতায় এলে দশ হাজার করে টাকা পাবেন বাংলার মা-বোনেরা, প্রচারে বেরিয়ে প্রতিশ্রুতি কংগ্রেস প্রার্থীর
২০২১ সালের আগস্ট
মাসে পূর্ববর্তী পশ্চিমি দুনিয়া সমর্থিত সরকারকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসে তালিবানরা।
তারপর থেকে ভারত-আফগানিস্তান সরকারের সম্পর্কে অবনতি হয়। ভারত
এখনও অবধি তালিবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি। কিছুদিন আগে ভারতে
দূতাবাসও বন্ধ করে দিয়েছে আফগানিস্তান। কিন্তু একথাও ঠিক দীর্ঘদিন
ধরে ভারত আফগানিস্তানকে নানা উন্নয়ন
প্রকল্পে সাহায্য করেছিল। ফলে সেই পুরনো সুসম্পর্ককেই আবার ফিরিয়ে আনতে চান তালিবানরা।
মমতা একের পর এক অশালীন ভাষা বলছেন, অভিযোগ নিয়ে নির্বাচন কমিশনে বিজেপি
তালিবান আধিকারিকরা জানিয়েছেন, আফগানিস্তানে বসবাসকারী ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা দীর্ঘদিন ধরে যে অন্যায়-অবিচারের
শিকার হয়েছেন, তাদের এবার নিজেদের জমি ফিরিয়ে দেওয়া
হবে। আর কোনওরকম দ্বিচারিতা করা হবে না। তালিবানের মুখপাত্র
সুহেল শাহিন জানিয়েছেন, আইনমন্ত্রীর নেতৃত্বে একটি কমিশন
গঠন করা হয়েছে। আগের সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন যাদের জমি-সম্পত্তি দখল করে নেওয়া হয়েছিল,
তাদের সেই জমি ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
ভারত সরকারের তরফে এই উদ্যোগকে ইতিবাচক বলেই জানানো হয়েছে। আফগানিস্তানের
জনসংখ্যার ১ শতাংশ হিন্দু ও শিখরা। ১৯৭০ ও ৮০-র দশকে রাজনৈতিক অস্থিরতার সময়ে
তাদের উৎখাত করা হয়।