প্রেমের
সম্পর্কে থাকার সময় দক্ষিণেশ্বর মন্দিরে গেলে প্রেম ভেঙে যায় একথা বহুল প্রচলিত।
কিন্তু মন্দিরে গেলে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায় তা শুনেছেন কি? লোকমুখ
কিন্তু বলছে এই তথ্য সত্য।
SSC Recruitment Scam: “২০১৬ সালের সমস্ত ওএমআর বাতিল, পুনরায় পরীক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে এসএসসি’কে”, জানাল হাইকোর্ট
জাপানের
কামাকুরা শহরে অবস্থিত মাতসুগাওকা টোকেজি মন্দিরে রয়েছে একটি ৬০০ বছরের প্রাচীন
বৌদ্ধ মন্দির। মন্দিরটি এমন সময় থেকে শুরু হয় যখন সেইযুগের মহিলাদের তাদের
স্বামীদের ছেড়ে যাওয়ার কোনও আইনি অধিকার ছিল না। জাপান তখন বিবাহবিচ্ছেদের ধারণার
সঙ্গে পরিচিত ছিল না। এই মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হয় স্বামীদের দ্বারা নিপীড়িত, অত্যাচারিত মহিলাদের জন্য।
Lok Sabha Election 2024: ‘নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ আমরা করতে পারি না’, মামলা স্থগিত করে জানাল শীর্ষ আদালত
১২৮৫ সালে
বৌদ্ধ সন্ন্যাসী কাকুসান শিদ-নি স্বামী হোজো তোকিমুনের স্মরণে কামাকুরা শহরে
মাতসুগাওকা টোকেজি মন্দিরে নির্মাণ করেন। ১২৮৫ থেকে ১৩৩৩ সালের মধ্যে জাপানের
মহিলাদের আইনি অধিকার পাওয়ার সুযোগ খুব সীমিত ছিল। কাকুসান শিদ-নি তাঁর স্বামীর
সঙ্গে সুখী ছিলেন না এবং তার বিবাহবিচ্ছেদের সুযোগও ছিল না।
অসুখী
বিবাহে বসবাসকারী মহিলারা তাদের স্বামীদের হাত নির্যাতনের শিকার হয়ে মন্দিরটির
ভিতরে আশ্রয় নিত। পরে এই মন্দির আত্যাচারিত মহিলাদের নিশ্চিন্ত ও নিরাপদ আশ্রয়স্থল
হয়ে উঠেছিল এবং তাদের দ্বিতীয় বাড়িতে পরিণত হয়েছিল।