সুস্থ ও সুন্দর দাঁত কে না চায়। আর
সুন্দর ধপধপে দাঁত আত্মবিশ্বাস অনেক বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু অনেকেরই
রোজ মাজার পরেও হলদে দাগ যেতে চায়। একটু সচেতন হলেই এসব দাগ-ছোপ মুক্ত
থাকা যায়। সেজন্য সবার প্রথমেই জরুরি দুইবেলা দাঁত ব্রাশ করা। এতে এই সমস্যা থেকে
অনেকটাই দূরে থাকা যায়।
এর পাশাপাশি মেনে চলতে হবে আরও কিছু
নিয়ম।
ডার্ক চকোলেট, বিট, গাজর বেশি খেলে
দাঁতে ছোপ পড়তে পারে। টকজাতীয় খাবার বেশি খেলেও দাঁতের এনামেল ক্ষয়ে গিয়ে দাঁতে
ছোপ পড়তে পারে। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক কারণ। কারণ যেটাই হোক, দ্রুত এই সমস্যা দূর করা জরুরি। নয়তো পরবর্তীতে তা আরও বড়
ভোগান্তির কারণ হতে পারে। জেনে নিন দাঁত সুস্থ ও ঝকঝকে রাখার কিছু সহজ উপায়-
যেমন খাবার সোডা দিয়ে সপ্তাহে তিনদিন
দাঁত ঘষুন। দাঁত ঝকঝক করবে।
Blood Pressure: রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন, দ্রুত মুক্তি পেতে খান এই খাবারগুলি
লেবু খাওয়ার পর সেই খোসা ফেলে না
দিয়ে ভাল করে দাঁতে ঘষে নিন। এতেও অনেক ময়লা কেটে যাবে। দাঁত থাকবে একদম চকচকে।
মুখে জল নিয়ে বারবার কুলকুচি করুন।
তাতে যদি কোনও খাবারের কণা আটকেও থাকে তা সহজে দূর হয়ে যাবে। হালকা গরম জলে
কুলকুচি করলে বেশি উপকার পাবেন।
নিয়মিত সিগারেট, বিড়ি বা পানমশলা জাতীয় কিছু খাওয়ার অভ্যাস থাকলে মাড়ির
সমস্যা,
দাঁত হলুদ হয়ে যাওয়াসহ নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই
সুস্থ থাকতে এগুলো এড়িয়ে চলতেই হবে।
Diabetes Problem: ডায়াবেটিক মানেই ভাত খাবেন না এমনটা নয়, মানতে হবে শুধু এই নিয়ম
স্কেলিং করলে দাঁতের হলুদ ভাব চলে
যায় ঠিকই,
কিন্তু একের বেশিবার স্কেলিং করা ঠিক নয়। এতে দাঁতের
অ্যানামেল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
অনেক সময় জলে আয়রনের কারণেও দাঁতে
লালচে হলুদ ছোপ পড়ে। সেক্ষেত্রে একাধিকবার ব্রাশ করা আর পাতি লেবুর খোসা ঘষলেও
যাবতীয় দাগ মিলিয়ে যায়।
কলার খোসার সাদা দিকটি নিয়মিত দাঁতে
ঘোষলে দাঁতের হলদেটে ভাব দ্রুত কেটে যায়। তবে কলার খোসা দিয়ে দাঁত ঘষার পর অবশ্যই
হলকা গরম জল দিয়ে ভাল করে কুলকুচি করে নিতে হবে।