পাহাড় ভালবাসেন না এমন মানুষ বোধয় নেই বললেই চলে। আবার এই বর্ষায় আলাদা করে সেজে ওঠে পাহাড়। তাহলে এই বছরে আপনার বেড়ানোর তালিকায় নাম থাকতেই পারে কুয়াশা মাখা কার্শিয়াং। আর এই রাস্তা বরাবরই পর্যটকদের টানে।পাহাড়ের ঢাল বেয়ে সাজানো বাক্সবাড়ি এবং চা বাগানে ঘেরা কার্শিয়াং।
আপনি এখানে গেলেই দেখতে পাবেন মকাইবাড়ি, সেলিম হিল একাধিক চা বাগান রয়েছে কার্শিয়াং জুড়ে। প্রায় ৫,০০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত সিঙ্গেল টি এসেস্ট। কার্শিয়াং শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত সিঙ্গেল চা বাগান। চা বাগানের জীবন ও চা তৈরির কলাকৌশল দেখার জন্য থাকতে পারেন সিঙ্গেল চা বাগানের কোলে।
তবে বেড়াতে গেলেই তো আর হয়না। চা বাগানের ঢালেই রয়েছে হোম স্টে। সিঙ্গেল চা বাগানের হোম স্টেতে দাঁড়িয়ে দেখতে পাবেন কীভাবে ধোঁয়া উড়িয়ে ছুটে চলেছে টয়ট্রেন। সবুজের মাঝে ছবির মতো আঁকা চা বাগান। চা বাগানের নিচের দিকে রয়েছে গ্রাম। চা বাগানের মধ্যে রয়েছে চা তৈরির কারখানা ও বাংলো। চা বাগানের পাশেই রয়েছে কমলালেবুর বাগান।
কার্শিয়াং থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটারের রাস্তা সিঙ্গেল চা বাগান। সিঙ্গেল চা বাগানে থাকার জন্য একাধিক হোম স্টে পেয়ে যাবেন। সেখানে থাকা-খাওয়া নিয়ে ১৫০০ টাকা জনপ্রতি।