সিলেটে শ্রীলঙ্কাকে পরাজিত করে এশিয়া কাপ
জিতে অধিনায়ক হিসেবে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে অনন্য নজির গড়লেন হরমনপ্রীত কউর।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এখনও পর্যন্ত মোট সাতটি টুর্নামেন্টের ফাইনালে উঠেছে
ভারত এবং সেই সাতটি টুর্নামেন্টেই অধিনায়ক ছিলেন হরমনপ্রীত।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথমবার
২০১২ সালের এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেছিল ভারত, সেই ম্যাচেও ভারতের ক্যাপ্টেন ছিলেন হরমন।
এরপরে ২০১৬ ও ২০১৮ সালের এশিয়া কাপেও ভারতকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হরমনপ্রীত কউর। মহিলা
এশিয়া কাপ ছাড়াও অস্ট্রেলিয়ায় আয়োজিত ২০২০ সালের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ত্রিদেশীয়
সিরিজের ফাইনালে উঠেছিল ভারত। সেই দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হরমনপ্রীত কউর। এরপরে ২০২০
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও ২০২২ কমনওয়েলথের ফাইনালে উঠে ছিল ভারত। সেই দলেরও ক্যাপ্টেন
ছিলেন হরমনপ্রীত কউর। এবার ২০২২ সালের এশিয়া কাপের ফাইনালেও হরমনপ্রীতের নেতৃত্বে ভারতীয়
দল মাঠে নামল।
আরও পড়ুন: Umran Malik: ভিসা সমস্যায় অস্ট্রেলিয়া যাওয়া না হলেও মুস্তাক আলিতে ঝড় তুলছেন উমরান
আরও পড়ুন: Rohit Sharma: বিশ্বকাপের থেকে গুরুত্বপূর্ণ বুমরাহের কেরিয়ার, তাই কোনও ঝুঁকি নিতে চাই না, বললেন অধিনায়ক রোহিত
এদিন সিলেটে টসে জিতে প্রথমে বল করার সিদ্ধান্ত
নেয় শ্রীলঙ্কা। ভারতীয় বোলারদের দাপুতে বোলিংয়ের সামনে রীতিমতো আত্মসমর্পণ করে লঙ্কাবাহিনী।
একের পর এক রান হারাতে হারাতে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে মাত্র ৬৫ রান করে শ্রীলঙ্কা।
ভারতের হয়ে ৩টি উইকেট নেন রেণুকা সিং। ২টি করে উইকেট পান স্নেহ রানা ও রাজেশ্বরী গায়েকয়ার।
শ্রলঙ্কার হয়ে দুজন ব্যাটসম্যান ছাড়া কেউই ৭ রানের গণ্ডিও পেরতে পারেননি। জবাবে ব্যাট
করতে নেমে ৮.৩ ওভারে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে জয়ের জন্য পর্যাপ্ত রান তুলে নেয় ভারত। স্মৃতি
মন্ধনা এদিন ২৫ বলে ৫১ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন।