সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন-এর বিরুদ্ধে সুর তুলতেই বড়সড় সমস্যায় পড়লেন অভিযোগকারী।
এআইএফএফ-এর একটি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল তাঁকে।
ISL 2023-24: মোহনবাগান প্রায় নিশ্চিত, কীভাবে সুপার সিক্সে উঠতে পারে ইস্টবেঙ্গল
ISL 2023-24: ফের বদলাল সময়, ১০’ই মার্চ কখন শুরু হবে ডার্বি
গত শনিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
মোদি’কে চিঠি লিখে অভিযোগ জানিয়েছেন নীলাঞ্জন ভট্টাচার্য। সেখানে তিনি লিখেছেন, ফুটবল সংস্থায় দরপত্র নিয়ে অস্বচ্ছতা রয়েছে। এ ছাড়াও আরও আর্থিক দুর্নীতি
হয়েছে এবং প্রতিটি দুর্নীতির সঙ্গে প্রত্যক্ষ ভাবে
যুক্ত সভাপতি কল্যাণ চৌবে, এমনটাই অভিযোগ করেন নীলাঞ্জন। এরপর নিজের বিরুদ্ধে
ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেন সভাপতি কল্যাণ চৌবে। পাশাপাশি তিনি জানান, নীলাঞ্জন তাঁকে
ফাঁসানোর জন্য এমন অভিযোগ করেছেন। এরপর বড়সড় পদক্ষেপ নেয় সর্বভারতীয় ফুটবল ফেডারেশন।
নীলাঞ্জনকে প্রধান আইনি পরামর্শদাতার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এই
বিষয়ে মুখ খুললে যে শাস্তি পেতে হবে, তা আগে থেকেই জানতেন নীলাঞ্জন। তিনি বলেছেন, “আমি সত্যি কথা বলেছি। পদের অপব্যবহার করে নিজের
আখের গুছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে সবাই। এতে ভারতীয় ফুটবলের ক্ষতি হচ্ছে। আমি মৌচাকে
ঢিল মেরেছি। তাই হুল তো আমাকে খেতেই হবে।”