আন্তর্জাতিক স্তরে ভারতের
প্রতিনিধিত্ব করার জন্য মাণদণ্ড বেঁধে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রক।
আন্তর্জাতিক স্তরে এশিয়ান গেমসের মতো হেভিওয়েট টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়ার জন্য মূলত
যেই দুই নিয়মকে বিশেষ ভাগে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার তা হল এশিয়ার সেরা আটে থাকতে হবে
এবং সারা বছর খেলার মধ্যে থাকতে হবে।
এই নিয়মের কারণেই এশিয়ান গেমসে
খেলার জন্য প্রথমে দল পাঠায়নি ভারত। কিন্তু পরবর্তীতে জাতীয় দলের কোচ ইগর
স্টিম্যাচের অনুরোধে সারা দিয়ে দল পাঠানো সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভারত। অনেকটা একই রকম
কারণেই এ বার এশিয়ান গেমসে খেলা অনিশ্চিত হয়ে গিয়েছে প্রদ্যুনোভা ভোল্টের রানি
দীপা কর্মকারের।
India vs West Indies: দেওয়ালে পিঠ ঠেকে গিয়েছে হার্দিক'দের, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে লড়াইয়ে ফিরতে ব্যাটিং'ই ভরসা 'মেইন ইন ব্লু'র
ISL ক্লাবগুলির সঙ্গে জরুরি বৈঠকে বসতে চলেছেন জাতীয় দলের কোচ ইগর স্টিম্যাচ
এশিয়ানে সুযোগ পাওয়া জন্য দীপাকে
থাকতে হত এশিয়ার সেরা আটে এবং সারা বছর খেলার মধ্যে থাকাও প্রয়োজন ছিল। কিন্তু
কোনও নিয়মই দীপার ক্ষেত্রে খাটেনা। চোটের কারণে দীর্ঘ দিন খেলার মধ্যে ছিলেন না
দীপা কর্মকার এবং ডোপিংয়ের দায়ে দুই বছর নির্বাসিত ছিলেন তিনি।
গত মাসে অর্থাৎ জুলাইয়ে
ভুবনেশ্বরে ছিল ট্রায়াল। সেখানে ছিলেন প্রণতি দাস, প্রণতি নায়েকের মতো
জিমন্যাস্টরাও। সেই ট্রায়ালে দীপা কর্মকার শীর্ষে থাকলেও তিনি স্থান পাননি
এশিয়াডের জন্য। কিন্তু দীপার পিছনে থেকে এশিয়ান গেমসের টিকিট অর্জন করে নিয়েছেন
প্রণতি দাস, প্রণতি নায়েক। ২০১৯ সালের পর খেলার মধ্যে না থাকা দীপা কর্মকার সাই
এবং ক্রীড়ামন্ত্রকের কাছে আবেদন করেছেন।