ব্যবসা শুরু করার পর প্রথমবারের জন্য ITR-1 ফর্ম ফিলআপ করছে। তবে কিছু নিয়ম রয়েছে যা না মানলে নানা সমস্যা হতে
পারে। আইটিআর-1 সহজ ফর্ম কাদের জন্য উপলব্ধ? এই ফর্ম তাদের জন্যই যারা একটি অর্থবর্ষে ৫০ লক্ষ টাকা আয়
করেন তার থেকে বেশি নয়। তাদের আয়ের উত্স স্যালারি বা পেনশন থেকে হলে বা কোনও
হাউস-প্রপার্টি থেকে হতে হবে।
ভোটের মরসুমেই ৯ লক্ষ চাকরির সুযোগ করে দিচ্ছে এই সংস্থা, কারা পাবেন দেখে নিন
এছাড়াও অন্যান্য সোর্স থেকে ইনকাম
এবং ৫০০০ টাকা পর্যন্ত কৃষি থেকে হতে হবে।
কীভাবে আইটিআর-1 ফাইল করতে হয় তা
জানার আগে, কারা এই ফর্ম ওয়ানের ক্ষেত্রে
অযোগ্য তা জেনে নিন। ৫০ লক্ষ টাকার বেশি ইনকাম আছে এমন ব্যক্তি যিনি হয় কোনও
কোম্পানির অন্যতম পরিচালক এবং অর্থবর্ষের যে কোনও সময়ে তার আনলিস্টেড ইকুইটি
শেয়ার আছে। যাদের একাধিক হাউস প্রপার্টি, লিগাল গ্যাম্বলিং, লটারি, ঘোড় দৌড়, এসব আছে, এমনকি ৫০০০ টাকার ওপর কৃষি থেকে ইনকাম। তাদের ক্ষেত্রে এই
ফর্ম প্রয়োজন্য নয়। এছাড়াও যে রেসিডেন্টের ভারতের বাইর অ্যাসেট আছে বা ভারতের
বাইরে কোনও অ্যাকাউন্টে সাইনিং অথরিটি আছে তারাও এই ফর্মের আওতায় পড়ে না।
ভোটের আগে মমতার মুখে ফের অনুব্রত, বীরভূমের মাটিতে দাঁড়িয়ে কেষ্ট বন্দনা দিদির
অনলাইনে কীভাবে আইটিআর-1 ফাইল করবেন?
ইলেকট্রনিক উপায়ে ডেটা ট্রান্সমিট
করা,
স্বীকৃতি ডাউনলোড করা এবং সাইন করে সিপিসি বেঙ্গালুরুতে
পাঠাতে হবে। অনলাইনে রিটার্ন ফাইল করে, তারপরে আধার কার্ড, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, নেট ব্যাঙ্কিং বা ডিম্যাট অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আইটিআর-1
ই-ভেরিফাই করতে হবে। আপনি প্রথম উপায়টি বেছে নিলে আপনার রেজিস্টার্ড ইমেল আইডিতে
কয়েক দিনের মধ্যে একটি স্বীকৃতি পাঠানো হবে। আপনি এটি ডাউনলোডও করতে পারেন, এবং তারপর আপনাকে ৩০
দিনের মধ্যে সিপিসি বেঙ্গালুরুতে স্বীকৃতিটি পাঠাতে হবে। বিকল্প হিসেবে, আপনি ই-ভেরিফাইও করতে পারেন। এভাবেই অনলাইনে ফাইল করা যায়।
এছাড়াও অফলাইনে রিটার্নটি একটি ফিজিকাল পেপার ফর্মে জমা দেওয়া হয় এবং আইটি
বিভাগ এই কাগজপত্র জমা দেওয়ার সময় একটি স্বীকৃতি ইস্যু করে। আইটিআর-1 ফাইল করার
জন্য রিকোয়ার্ড ডকুমেন্ট হাতের কাছে রাখতে ভুলবেন না।