মহিষাসুরকে তৃণমূলের নেতাদের
সঙ্গে তুলনা করে কবিতা বানালেন অভিনেতা ও বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘোষ।সেই
কবিতা এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ভিডিওতে রুদ্রনীল বলেছেন, ‘মহিষাসুর
পালিয়ে গিয়েছে।’ কবিতায় রুদ্রের কথায়, ‘এবারেতে নাকি বহু মণ্ডপে মা ছিলেন উদ্বিগ্ন, বাপের
বাড়িতে ভরে গেছে চোর, ঘটাচ্ছে নাকি বিঘ্ন’। অর্থাৎ, রাজ্যে সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া বিভিন্ন
দুর্নীতির কথা বলতে চেয়েছেন এই বিজেপি নেতা।
ভিডিওতে রুদ্রনীল বলেছেন, ‘মহিষাসুর
পালিয়ে গিয়েছে।’ কবিতায় রুদ্রের কথায়, ‘এবারেতে নাকি বহু মণ্ডপে মা ছিলেন উদ্বিগ্ন, বাপের
বাড়িতে ভরে গেছে চোর, ঘটাচ্ছে নাকি বিঘ্ন’। অর্থাৎ, রাজ্যে সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া বিভিন্ন দুর্নীতির
কথা বলতে চেয়েছেন এই বিজেপি নেতা। পাশাপাশি
রুদ্রনীল বলেন, ‘চার
ছেলেমেয়ে জানিয়েছে মাকে চোরের অভিনবত্ব। লক্ষ্মী জানায় ৫০০ টাকায় তাঁর নামে
ভান্ডার। মা, মাসিমাকে উল্টো বুঝিয়ে চোর মারে গন্ডায়।
শিক্ষা চুরির কাহিনি জানিয়ে কেঁদে ফেলে সরস্বতী, টাকার
লোভেতে কীভাবে চোরেরা করে সমাজের ক্ষতি। আবাস চুরির ঘটনাটা নিয়ে কার্তিক রেগে লাল,
গণেশ জানায় সিদ্ধি দেবে না কাউকে সে আর লাল।’
এরপরই মহিষাসুরকে নিজের কবিতায় নিয়ে আসেন রুদ্রনীল। তাঁর কবিতার কথায়,
‘আড়ি পেতে শুনে দুর্গার ব্যথা হাসল মহিষাসুর, প্ল্যান কষে ফেলে মর্ত্যে থাকার স্বর্গে যাব না দূর। এতদিন ধরে এমনই
জায়গা খুঁজেছিনু সারা বিশ্বে, এত রকমের বিচিত্র চোরে,
বুঝিনি বাংলা শীর্ষে।’ মহিষাসুরের কাছে নবমীর রাতে এজেন্টরা নাকি
মন্ত্রীকে মহিষাসুরের কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন। তখনই নাকি তারা মহিষাসুরকে বলেন, ‘কী হবে স্বর্গে ফিরে গিয়ে তোর? রোজ কেন খাবি
মার? ওরে থেকে যা, এখানে
লুটেপুটে খা, আমাদেরই সরকার।’ এরপরেই
নাকি মহিষাসুর মন্ত্রীকে বলে, ‘কালীঘাট নিয়ে চল’।