CAA
কার্যকর
করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আফগানিস্তান, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে আসা সংখ্যালঘু
শরণার্থীদের ভারতীয় নাগরিকত্ব দেবে মোদি সরকার। এই আইন নিয়ে সমালোচনায় মুখর
হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, এমকে স্ট্যালিনের মতো বিরোধী নেতারা। এবার সেই বিরোধিতায়
সামিল হল পাকিস্তানের নাম। সম্প্রতি CAA নিয়ে বিবৃতি জারি করেছে পাক সরকার। শাহবাজ শরীফের
সরকারের মতে, সিএএ
ধর্মের ভিত্তিতে মানুষকে বিভক্ত করতে চলেছে। একইসঙ্গে ভারতীয় মুসলিমদের উদ্দেশ্যে
তিনি বলেন, ভারতীয়
মুসলমানদের এই আইনকে ভয় পাওয়ার দরকার নেই কারণ CAA তাদের
নাগরিকত্বকে প্রভাবিত করবে না।
Mamata Banerjee: ভাই বাবুনের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছেদ হয়ে গেল, জানিয়ে দিলেন মমতা
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ জাহরা
বালোচের কথায়, 'এটি
স্পষ্ট যে CAA
এবং
এর নিয়মগুলি বৈষম্যমূলক কারণ তারা ধর্মের নামে মানুষকে বিভক্ত করে।' তার মতে CAA তৈরিই হয়েছে ভুল
ধারণার উপর ভিত্তি করে। মুমতাজের আরও বলেন, ২০১৯-এর ১৬
ডিসেম্বর পাকিস্তানের সংসদে CAA এর সমালোচনা করে একটি প্রস্তাব পাস করা হয়। এই প্রস্তাবে
বলা হয় CAA
আন্তর্জাতিক
নিয়মের বিরুদ্ধে।
নয়া বদল এল WhatsApp-এ, দেখে নিন সেটি কী
ভারতে CAA কার্যকর হতেই আমেরিকাও এতে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। মার্কিন
মুলুক জানিয়েছে,
তারা
তারা CAA
বিজ্ঞপ্তি
নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং এটির উপর নজর রাখছে।