এখন মিউচুয়াল ফান্ডে বহু মানুষ
বিনিয়োগ করছেন। এই ফান্ডের বিভিন্ন ভাগ রয়েছে। এর মধ্যে একটি হল
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড। এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করে মোটা টাকা লাভ
করা যেতে পারে। কিন্তু, এর লাভের পরিমাণের
উপরে ট্যাক্স দিতে হয়। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের কয়েকটি
গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম।
বিধবা বিবাহ আইন কত সালে পাশ হয়েছিল
বর্তমান সময়ে অনেক বিনিয়োগকারী শেয়ার
বাজারের সঙ্গে যুক্ত। এদের মধ্যে অনেকে আবার ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ
করেন। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করার সুবিধা হল, একই বছরে এই বিনিয়োগকে
লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
কিন্তু, এই ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করলে, অন্য কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখতে হয়। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ
বিষয় হল ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের রিডিম কখন করা হচ্ছে। ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড
থেকে টাকা বের করলে ইক্যুইটি অর্থাৎ শেয়ারের মতোই ট্যাক্স দিতে হয়।
এর জন্য ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডের
কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়ম জেনে রাখা প্রয়োজন। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ইক্যুইটি
মিউচুয়াল ফান্ডের সেই নিয়ম।
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে ১২ মাসের
বেশি সময়কে লং টার্ম বিনিয়োগ হিসাবে ধরা হয়ে থাকে। এর ফলে ইক্যুইটি মিউচুয়াল
ফান্ডে ১২ মাসের বেশি সময় ধরে বিনিয়োগ করলে, টাকা তুলে নেওয়ার সময় লং টার্ম ক্যাপিট্যাল গেন ট্যাক্স দিতে হয়।
অন্য দিকে, কোনও বিনিয়োগকারী যদি ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ড এক বছরের
মধ্যে রিডিম করেন অর্থাৎ টাকা তুলে নেন, তাহলে তিনি লং টার্ম ইনভেস্টমেন্টের লাভ তুলতে পারবেন না।
পয়লা বৈশাখে চটজলদি বানিয়ে ফেলুন এই রেসিপিগুলি
ইক্যুইটি মিউচুয়াল ফান্ডে যে সকল
ক্যাপিট্যাল গেন হয়, তা তুলে নেওয়ার সময়
কিছু পরিমাণ টাকা ট্যাক্স ফ্রি হিসাবে বের করা যেতে পারে।
আয়কর আইন অনুযায়ী ১ লক্ষ টাকার মুনাফা হলে কোনও ট্যাক্স দিতে হবে না। অর্থাৎ ১ লক্ষ টাকার বেশি মুনাফা হলে তা ট্যাক্সের আওতায় চলে আসবে।