শনির দশা অবশ্যই প্রতিটি ব্যক্তির জীবনে কোনও না কোনও সময়ে আসে। প্রতি
৩০ বছরে শনি বিভিন্ন রাশিতে ভ্রমণ করে। তারপর যে রাশি থেকে গিয়েছিল সেই একই রাশিতে
ফিরে আসে।
যাদের কুণ্ডলীতে শনি প্রতিকূল অবস্থানে থাকে, তাদের শারীরিক, মানসিক ও অর্থনৈতিক
সমস্যার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। জ্যোতিষশাস্ত্রে বলা হয়েছে যে শনির বিরূপ প্রভাব দূর
হলে শনিদশার সময় যে সমস্যা হয় তা কমে যায়।
আরও পড়ুন: Soybean Do Pyaza Recipe: খুব কম সময়ে চটজলদি বানিয়ে ফেলুন সয়াবিন দো পেঁয়াজা
এর জন্য জ্যোতিষীরা কিছু নিদান দান। এর মধ্যে থাকে কালো গরু, কালো তিল,
কালো অড়হর ডাল, লোহার বাসন, কালো কম্বল দান করা। এগুলি যথেষ্ট ব্যয়বহুল। আবার এই
জ্যোতিষশাস্ত্রেই শনিকে খুশি করার জন্য এমন কিছু ব্যবস্থার কথাও বলা হয়েছে যার জন্য
নয়া পয়সাও খরচ করতে হয় না।
শনি শান্তির সহজ প্রতিকার
আরও পড়ুন: RBI Grade-B Recruitment 2023: ২৯১টি শূন্য পদে কর্মী নিয়োগ করতে চলেছে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক, মিলবে মোটা অঙ্কের বেতনও- শীঘ্রই আবেদন করতে জেনে নিন বিস্তারিত
এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ সমাধান হল প্রতি শনিবার মহারাজ দশরথ রচিত দশরথ স্তোত্র
১১ বার পাঠ করা। শনি মহারাজ স্বয়ং দশরথকে বর দিয়েছিলেন যে যে ব্যক্তি রাজা লিখিত
স্তোত্র পাঠ করবে তাকে শনির খারাপ দশার কবলে পড়তে হবে না।
শনি মহারাজ প্রতি শনিবার অশ্বত্থ গাছে অধিষ্ঠান করেন। এই দিন জলে চিনি ও
কালো তিল মিশিয়ে অশ্বত্থ গাছের মূলে নিবেদন করে তিনটি পরিক্রমা করলে শনি প্রসন্ন হন।
শনিবার অড়হর ডালের খিচুড়ি খেলেও শনি দোষের ভোগান্তি কম হয়।