কিছুদিন আগেই সিএএ ও এনআরসি নিয়ে
বক্তব্য রেখেছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
জানিয়েছিলেন এনআরসি এবং সিএএ হবেই। এদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশ্বাস
দিয়েছিলেন যে তিনি প্রাণ থাকতে সিএএ-এনআরসি করতে দেবেন না। কেন্দ্র-রাজ্যের এই
তর্ক-বিতর্কের মধ্যে আচমকা প্রবেশ করল সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী লস্কর-ই-তৈবা।
রেশন কার্ডের যে কোনও ভুল বাড়িতে বসেই করুন সংশোধন, দেখে নিন পদ্ধতি
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর সদ্য অভিযোগ
এনেছেন লস্কর-ই-তৈবা’র তরফ থেকে তাঁর
পরিবার চিঠি পেয়েছে। সেই চিঠিতে পরিষ্কার লিখে দেওয়া রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে এনআরসি হলে
মতুয়াদের ঠাকুরবাড়ি উড়িয়ে দেওয়া হবে! ঠাকুরবাড়ির সব সদস্যকেও মেরে ফেলা হবে।
ভারতীয় পণ্য বয়কট করলে না খেতে পেয়ে মরতে হবে, বলছেন বাংলাদেশিরা
লস্কর-ই-তৈবা মূলত পাকিস্তানের
সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী। শান্তনু ঠাকুরের বক্তব্য অনুযায়ী যে চিঠিটি এসেছে তা
পরিষ্কার বাংলায় লেখা রয়েছে। ছাপা বাংলা হরফে সেই চিঠিতে লেখা, ‘‘শান্তনুবাবু আশা করি ভাল আছেন। আপনাকে জানাচ্ছি যে, পশ্চিমবঙ্গে যদি এনআরসি হয় এবং এনআরসি-র কারণে মুসলমানদের
উপর কোনও অত্যাচার হয় তা হলে পশ্চিমবঙ্গ তথা সারা ভারত জ্বলবে। আপনাদের ঠাকুর
বাড়ি উড়িয়ে দেওয়া হবে। ঠাকুরবাড়ির কাউকে বাঁচতে দেওয়া হবে না। লস্কর-ই-তৈবার
নাম শুনেছেন তো। আমরা লস্কর-ই-তৈবার সদস্য।’’
চিঠিটি নিজেই প্রকাশ্যে এনেছেন
শান্তনু ঠাকুর।