কলকাতা শহরে থাকা সব হোটেল
এবং অতিথিশালায় পুলিশের নজরদারি বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে লালবাজার। বর্তমানে সেই জন্য কলকাতার হোটেল বা কোনও
অতিথিশালায় বিদেশি নাগরিকেরা থাকলে তাঁদের ‘সি ফর্ম’
পূরণ করা বাধ্যতামূলক। হোটেলগুলি থেকে সেই তথ্য পাঠিয়ে দেওয়া হয়
স্থানীয় থানা-সহ কলকাতা পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে।
PM Modi: ‘জিন্দেগি কে সাথ ভি…!’, এলআইসির বিজ্ঞাপনের স্লোগানকে হাতিয়ার করে কংগ্রেসকে খোঁচা মোদির
এই বিদেশি নাগরিকদের মধ্যে
কেউ অপরাধ ঘটালে কিংবা জঙ্গি নাশকতায় যুক্ত থাকলে চটজলদি ধরার জন্যই এই বন্দোবস্ত
রেখেছে লালবাজার। কিন্তু দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে কেউ কলকাতার হোটেল বা
অতিথিশালায় এসে থাকলে এই ধরনের কোনও ফর্ম পূরণ করতে হয় না। তাদের কেবল পরিচয়পত্র
জমা দিলেই চলে। এ ক্ষেত্রে দেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে আসা অতিথিদের তথ্য থানায় বা
কলকাতা পুলিশের কাছে থাকে না। এমন সুযোগ নিয়েই দুই জঙ্গি কলকাতায় একের পর এক
আস্তানা বদল করেছিল নিরাপদেই।
Shani Dev: এই তিন রাশির প্রতি সবসময় উদার থাকেন শনি, বাকিরাও এই উপায়ে বাঁচতে পারেন তাঁর বক্র দৃষ্টি থেকে
এমন ঘটনার পর কলকাতার হোটেল
এবং অতিথিশালায় থাকতে আসা ব্যক্তিদের পরিচয় সংগ্রহে সক্রিয় হয়েছে কলকাতা পুলিশ। আর
এই তথ্যগুলি যাতে নিজেদের মধ্যে দ্রুত পৌঁছে দেওয়া যায়। সে কারণে কলকাতা পুলিশের
তরফে একটি পোর্টাল খোলার চিন্তাভাবনা শুরু হয়েছে। ভিনরাজ্যের নাগরিকেরা এখানে কোনও
হোটেল বা গেস্ট হাউসে এলে তাঁদের জমা দেওয়া নথি ও ফোন নম্বর ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই
আপলোড করার জন্য পোর্টালের কথা ভাবা হয়েছে।