নিয়োগ নিয়ে এল সুখবর। আগামী ২ মাসের মধ্যে ৮০০ জনের চাকরি দিতে হবে বলে অন্য একটি মামলায় নির্দেশ দিল হাইকোর্ট।
প্রাথমিক নিয়োগ সংক্রান্ত একটি মামলায় বৃহস্পতিবার এমনই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। দুর্নীতি সংক্রান্ত অভিযোগেই আটকে ছিল নিয়োগ। ২০০৯ সাল থেকে ওই প্রার্থীরা নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছেন।
প্রাথমিকের নিয়োগে যে উত্তর ২৪ পরগণায় দুর্নীতি হয়েছে সে কথা স্বীকার করে নিয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। এ কথা শুনে বিচারপতি প্রশ্ন করেন, ‘আপনারা কী চান? তদন্ত হোক? নাকি বোর্ড চাকরি দেবে?’ সংসদের তরফে বলা হয়, ‘আমরা চাকরি দিতে প্রস্তুত’।
গত সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের রায় ২০১৬ সালের এসএসসি-র নিয়োগের পুরো প্যানেল বাতিল করা হয়েছে। শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী মিলিয়ে প্রায় ২৫ হাজারের বেশি চাকরি বাতিল হয়েছে। রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ইতিমধ্য়েই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশন ও রাজ্য সরকার।