করোনার কারণে প্রায় দুই বছর ধরে সমস্ত কিছুই বন্ধ
হয়ে পরেছিল। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ঠিল আক্রান্তের সংখ্যা। যদিও তারপর কোভিড আক্রান্তের
সংখ্যা কমতে থাকে। একটা সময়ের পর পরিস্থিতি একেবারে স্বাভাবিক হয়ে পরে। গত কয়েক দিন ধরে দেশে বাড়ছে কোভিড সংক্রমণ। বিগত দু’সপ্তাহে দেশে আক্রান্তের সংখ্যা সাড়ে ৫ হাজার পেরিয়েছে।
দিল্লি এবং মহারাষ্ট্রে নতুন করে কোভিড আক্রান্ত হওয়ার খবরে বাড়ছে উদ্বেগ।
করোনার পাশাপাশি ওমিক্রনের কারণে
যে তৃতীয় ঢেউ এসেছিল দেশে, এই সংক্রমণ তারই
অংশ। সংক্রমণের হার বাড়ছে। তবে তা নিয়ে চিন্তার কোনও কারণ নেই বলেই জানাচ্ছে এই
কমিটি। আগের মতোই কোভিড সংক্রান্ত নিয়মাবলি মেনে
চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।
সাধারণ সর্দিকাশি এবং ফ্লু, গলাব্যথা, হাঁচি, কাশি, কফ, পেশিতে ব্যথা— এই উপসর্গগুলি নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন অধিকাংশ রোগী। তবে করোনার প্রকৃতি
বদলের পাশাপাশি উপসর্গতেও এসেছে কিছু পরিবর্তন। শ্বাস নিতে অসুবিধা, বমি, ডায়েরিয়া, ত্বকে ফুসকুড়ি, আঙুল এবং পায়ের ত্বক বিবর্ণ হয়ে যাওয়া, পা ফুলে যাওয়ার মতো কিছু নতুন লক্ষণ দেখা যাচ্ছে কোভিডের ক্ষেত্রে। চিকিৎসকদের মতে, বাইরে কোনও খাবার খাওয়ার আগে ভাল করে
স্যানিটাইজ়ার মেখে নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।