লখনৌ শহরের প্রাচীনতম কালী মন্দিরটিতে ১৮৬৩ সালের আগস্ট মাস থেকে মা সিদ্ধপীঠ রূপে বিরাজমান। মন্দিরটি ১৫৯ বছর আগে বাংলাভাষীদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
শোনা যায়স্বপ্নে মায়ের আদেশে ভক্ত মধুসূদন ব্যানার্জী নিজেই মাটির মূর্তি তৈরি করে স্থাপন করেছিলেন। তৎকালীন সময়ে জীবের পায়ের ুপর এই স্থাপনা স্থাপিত হয়। যখন দেবীমূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছিল তখন একটি সাপ, একটি বেজি, একটি বানর, একটি পাখিসহ মোট পাঁচটি প্রাণীর মাথার ভিত্তিপ্রস্তরে মাকে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল।
এটাই একমাত্র মন্দির যেখানে একবার বলি দেওয়া হত। মন্দিরের সভাপতি গৌতম ভট্টাচার্য বলেছেন, ঐতিহ্যগতভাবে প্রতিটি শারদীয়া নবরাত্রির নবমীতে জীবন্ত বলিদানের প্রথা বহুকাল ধরে চলে আসছে৷
মন্দিরটি ট্রাস্ট দ্বারা পরিচালিত হয়। বর্তমানে তিনজন পুরোহিত মায়ের সেবায় নিয়োজিত আছেন। শারদীয়া নবরাত্রির সময়, এখানে মন্দিরের দিকে যাওয়ার রাস্তাগুলিতে কলকাতা চন্দরনগরের আলোয় সজ্জিত করা হয়।