বর্তমান সময় মানুষ কাজের কারণে রাস্তার খাবারই বেশি
খান। তাই প্রতিনিয়ত অস্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া, শরীরচর্চায় অনীহা ফ্যাটি লিভারের সমস্যা অনেক পরিমাণে বেড়ে চলেছে। ফ্যাটি লিভারের সমস্যা এখন আর বয়স
মানে না।। কম সময় প্রতিকার পেতে রোজ এই ৭ ফল খান।
টনসিলের ব্যথায় কুপোকাত, মুক্তি দিতে পারে এই সমস্ত ঘরোয়া উপায়
১) ন্যাশানাল লাইব্রেরি অফ
মেডিসিনে প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুসারে, বাতাবি লেবুর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা লিভারের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। বাতাবি লেবুর মধ্যে থাকা
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট লিভারের প্রদাহ কমায় এবং ব্যাকটেরিয়ার হাত থেকে লিভারকে রক্ষা
করে।
২) রোজ একটা করে আপেল করে কোনও
রোগই আপনাকে ছুঁতে পারবে না। আপেলের মধ্যে ফাইবার রয়েছে, যা লিভারের ফ্যাট গলাতে এবং লিভারে জমে থাকা দূষিত পদার্থ
দূর করতে সাহায্য করে।
৩) স্ট্রবেরি, র্যাশবেরি ও ব্ল্যাকবেরির মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা লিভারের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। যদি আপনি
নিয়মিত এই ফলগুলো খান এতে রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মাত্রা কমবে। পাশাপাশি
অক্সিডেটিভ চাপও কমবে।
কীভাবে দ্রুত ছাড়াবেন রসুনের খোসা, জেনে নিন সহজ কৌশল
৪) পাকা পেঁপের মধ্যে ভিটামিন ও
এনজাইম রয়েছে, যা হার্ট, হজম স্বাস্থ্য ও ইমিউনিটি সিস্টেমের জন্য উপকারী। যেহেতু
পেঁপে হজমে সাহায্য করে, তাই এটি লিভারেরও
খেয়াল রাখে।
৫) সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করতে
সাহায্য করে কিউই। এই ফলের মধ্যে ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। লিভারের দেখভাল করার
জন্য আপনি এই ফল খেতে পারেন। কিউইয়ের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।
৬) অ্যাভোকাডোর মধ্যে স্বাস্থ্যকর
ফ্যাট রয়েছে। এই ফ্যাট লিভারকে ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করে। তাছাড়া অ্যাভোকাডো খেলে
হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকে এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমে। তাই ফলকে ডায়েটে রাখতে
পারেন।
৭) কমলালেবু হোক বা পাতিলেবু, যে কোনও সাইট্রাস ফল খেতে পারেন। লেবুজাতীয় ফলের মধ্যে
ভিটামিন সি রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই ধরনের ফল লিভার ডিটক্সিফিকেশনের সাহায্য করে।