চারিদিকে নানা ধরনের চোখ ধাঁধানো প্যান্ডেল আবার কোথাও বারোয়ারি পুজোর
রমরমা। বাংলার আনাচেকানাচে লুকিয়ে রয়েছে এমন কিছু পুজো, যা মনে করিয়ে দেয় কয়েকশো বছরের
ঐতিহ্যের কথা। অনেক মানুষই চান বনেদি বাড়ির পুজো দেখতে। তাই তাঁদের জন্য রইল এই নয়া
ডেস্টিনেশন।
মহিষাদল, পূর্ব মেদিনীপুর:
পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদল রাজবাড়ির দুর্গাপুজোর বয়স প্রায় আড়াইশো বছর।
একচালা প্রতিমা, ডাকের সাজের গয়না আর রাজবাড়ি দেখতে আজও দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসেন
পর্যটকরা। প্রসাদ পাবেন কী ভাবে?
আরও পড়ুন: Durga Puja 2022: কৈলাসে ফেরার সময় 'নেয়ে খেয়ে' যান না ঘোষবাড়ির উমা, এই বাড়িতেই হয়েছিল তরুণ মজুমদারের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত 'নিমন্ত্রণ' ছবির শ্যুটিং
আরও পড়ুন: Durga Puja 2022: অঘ্রাণের কাঁঠালে পেট ভরান মা
পুজো সবার জন্যই উন্মুক্ত। তবে পুজোর ভোগপ্রসাদ পেতে হলে আগে থেকে যোগাযোগ
করতে হয়। রাজবাড়িতে থাকতে চাইলে ওয়েবসাইট থেকে ঘর বুক করতে হয়।
সুরুল জমিদারবাড়ির
পুজো, বীরভূম
বীরভূমের সুরুলের জমিদারবাড়ির দুর্গা মন্দিরের পুজো এ বছর ২৮৮ বছরে পড়ছে।
পাঁচ খিলানের ঠাকুরদালান, বিরাট থামের নাটমন্দির, নানা রঙের কাচের ফানুস আর বেলজিয়ান
কাচের ঝাড়বাতি মনে করিয়ে দেয় সাবেকি ঐতিহ্য আর রাজকীয় জৌলুসের কথা।তা ছাড়া, গ্রামের
মানুষদের ভোগ খাওয়ার ব্যবস্থা থাকে। কাছারি বাড়িতে রন্ধনশালায় বসে ভেনঘর, মিষ্টান্ন
ভোগ হয়।