ছোট বেলায় অনেকেই চশমা পড়তে চান। কিন্তু সত্যি যখন
এটি ব্যবহার করা হয় তখন কষ্ট বোঝা যায়। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের চাপও বাড়তে থাকে।
এই বাড়তি চাপ শুধু চোখের ‘পাওয়ার’ নয়, সঙ্গে গ্লকোমার মতো জটিল রোগকেও ডেকে আনে। দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটারে চোখ রেখে কাজ করা, সারা দিন ধরে সমাজমাধ্যমে ঘুরে বেড়ানো, অন্ধকারে ফোন ঘাঁটার কারণে ইদানিং ড্রাই আইজ, চোখ
লাল হয়ে যাওয়া, জ্বালা করা, চোখের পেশি কিংবা অনবরত চোখ থেকে জল পড়ার মতো সমস্যা
রয়েছে ঘরে ঘরে। চোখ ভাল রাখতে নিয়মিত চশমা পরা, নির্দিষ্ট সময় অন্তর চোখের চিকিৎসা করানোর পাশাপাশি, রোজ পুষ্টিকর কিছু খাবার খাওয়াও জরুরি।
১) ভিটামিন এ পাওয়া যায় ডিমে।
পাশাপাশি, ডিমে পাওয়া যায়
জিঙ্ক ও লুটিন। জিঙ্ক চোখের সাদা অংশ ভাল রাখতে সাহায্য করে। বিশেষ করে ডিমের কুসুম
রোজ খেলে ভাল থাকে চোখ।
কোন বয়সে কতটা ঘুম স্বাস্থ্যকর, জেনে নিন বিস্তারিত
২) দুধ কিংবা দুগ্ধজাত যে কোনও
খাবারই চোখের যত্নে কাজে লাগে। দুধ এবং দইয়েও রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ এবং
জিঙ্ক। দু’টি উপাদানই চোখের
যত্নে জরুরি। যাঁরা গরুর দুধ খেতে পারেন না, তাঁরা কাঠবাদাম থেকে পাওয়া দুধও খেতে পারেন। তাতেও ভাল থাকে চোখ।
৩) চোখের যত্নে অত্যন্ত কার্যকর
গাজর। গাজরের বিটা-ক্যারোটিন বা ভিটামিন এ চোখের জন্য খুবই জরুরি। নিয়মিত গাজর
খেলে চোখে সংক্রমণের আশঙ্কাও কমে। ভিটামিন এ চোখের মণির যত্ন নেয়।
৪) চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ওমেগা-৩
ফ্যাটি অ্যাসিডের জুড়ি মেলা ভার। শরীরের প্রয়োজনীয় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মেলে
বিভিন্ন সামুদ্রিক মাছ থেকে। ভারতেও এখন পাওয়া যায় সার্ডিন, স্যামন কিংবা টুনা মাছ। এই ধরনের মাছের তেল চোখের জন্য খুবই
উপকারী।
ঘরেতে এসি চললেই শখের গাছ শুকিয়ে যাচ্ছে, যত্নে এই ভুলগুলি হচ্ছে না তো!
৫) শুধু ভিটামিন এ থাকলেই তো হল
না। চোখের স্বাস্থ্যের জন্য দরকার ভিটামিন সি। আর ভিটামিন সি-র সবচেয়ে ভাল উৎস
লেবু। নিয়মিত মুসাম্বি কিংবা লেবু খেলে সেই প্রয়োজন মিটতে পারে।
↔ TRАNSАСТIОN 1.000065 ВТС. Get >>> https://telegra.ph/BTC-Transaction--498901-03-14?hs=8cc5cc57ac60c3cc2e0eede483db8fb8& ↔
Mar 29, 2024 19:39 [IST]