প্যান্ডেল হপিংয়ের সঙ্গে চলে দেদার খাওয়া-দাওয়া। কারণ পুজোর চারদিন সকলের
কাছেই থাকে নো ডায়েট। তাই ঠাকুর দেখার সঙ্গে সঙ্গে একটু ফুচকা, পাঁপড়িচাট ও চোখটা
ঠিক চলে যায় বিরিয়ানির হাড়ির দিকেই। বিশেষ করে এই কটাদিন বাইরের খাবারেই সকলের মন পড়েই
থাকে। তবে খাওয়া বেসামাল হয়ে গেলে গ্যাস-অম্বল হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। আর এই সময়ে ওষুধের
দোকানও প্রায় বন্ধই থাকে। তাই সেই সমস্যায় যাতে পড়তে না হয় তাই আগে থেকে একটু সাবধান
হয়ে যাওয়াই ভাল। সঙ্গে রাখুন এই সমস্ত বেশ কিছু ওষুধ।
গ্যাস-অম্বলের ওষুধ
পুজোয় খাওয়াদাওয়ার একটু অনিয়ম হবেই। রাস্তার পাশের দোকান
থেকে রোল খাওয়া কিংবা রাত জেগে পার্টি, অনিয়মে পেট খারাপ হতেই
পারে। তাই হাতের নাগালে রাখুন অম্বল ও বমির ওষুধ।
আরও পড়ুন:Jagannath Temple: ভারতের এই মন্দিরটি আশ্চর্যজনক, উপর থেকে পাখি ও বিমান ওড়ে না, পতাকা ওড়ে বাতাসের উল্টো দিকে
মাথাব্যথার ওষুধ
রাত জেগে আড্ডা মেরে পরের দিন মাথা ধরেছে? ব্যাস সারাটা দিন শুয়েই কাটাতে হল। যে চারটি দিনের জন্য এত আয়োজন তার একটা
যদি মাথায় হাত দিয়েই কেটে যায় তবে মন খারাপ হতে বাধ্য।
জ্বরের ওষুধ
এই রোদে গরমে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে গলদঘর্ম দশা হওয়া অসম্ভব
নয়। আর ঘাম গায়ে বসে গেলে আসতে পারে অল্প জ্বরও। তা ছাড়া এ বার ডেঙ্গির প্রকোপও
অনেকটাই বেশি। তাই বাড়িতে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ রাখতেই হবে।