উত্তরাখণ্ড, গোয়া ও পঞ্জাবে এক দফাতেই ভোটগ্রহণ হলেও, মণিপুরে দুই দফা ও উত্তর প্রদেশে সাত দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছে। গত ৭ মার্চই উত্তর প্রদেশে শেষ দফার ভোটগ্রহণ হয়।....
কার ভাগ্যে শিঁকে ছিড়বে তা জানতে অপেক্ষা আর কয়েক ঘণ্টার।....
কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, সপ্তম দফার নির্বাচনে বিকেল ৩টে পর্যন্ত ৪৬% এরও বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশে।
পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিত্সকরা মৃত বলে ঘোষণা করে।
ন্যাসনাল পিপলস পার্টি ও ন্যাশনাল পিপলস ফ্রন্টের সহায়তায় মণিপুরে সরকার গঠন করে ভারতীয় জনতা পার্টি।
তাদের অভিযোগ নাগরিক সমাজ ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের আবেদনের পরেও দিন বদল না হওয়ার সিদ্ধান্তে তারা অখুশি।
সেখানে কংগ্রেসের অবস্থা ল্যাজে গোবরে হওয়ার আশঙ্কাই করছে জি।
সেসব কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ইতিমধ্যে রবিবার গভীর রাতে প্রার্থী পদ থেকে বাদ পড়া চার বিজেপি সদস্য মণিপুরেই নীতিশ কুমারের দলে যোগ দিয়েছেন।
সেই সংখ্যা কখনওই ২০০-র বেশি হবে না।
বিক্ষোভে স্লোগানও দিতে শোনা যায় নিজেদের দলের বিরুদ্ধে
অঙ্ক বলছে বিরোধীদের ভোট ভাগাভাগি হয়ে গিয়েছিল আর সেটাই তাঁকে জিতিয়ে দেয়।