পঞ্জাববাসী ‘চমৎকার সিদ্ধান্ত’ নিয়েছেন বলে মনে করছেন নভজ্যোৎ সিং সিধু।

এই আবহে হরভজনের মতো জনপ্রিয় ক্রীড়াবিদকে নিজেদের দলে টেনে পঞ্জাবে দলের জনপ্রিয়তাও বাড়াতে চাইবে আম আদমি পার্টি

জয়ী হয়েছেন ৫৮০০০ ভোটের ব্যবধানে।

পাশাপাশি টিকতে পারেনি আঞ্চলিক দলগুলিও। দিল্লির পর এবার পঞ্জাবে সরকার গড়তে চলেছে আপ।

ভোটের ফল প্রকাশের পরই তিনি জানিয়েছিলেন যে রাজভবনে নয়, ভগৎ সিংয়ের গ্রামেই তিনি শপথ গ্রহণ করবেন।

তারপর থেকেই “নয়ডা জিঙ্কস” কথাটি উত্তরপ্রদেশের রাজনীতিতে চালু হয় কারণ এর কয়েকদিন আগেই তিনি নয়ডা নিউ ওখলা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভলপমেন্টস পরিদর্শনে এসেছিলেন।

তারপর সন্ধ্যা সাড়ে ছ’টায় মহাকুম্ভের উদ্বোধন করবেন যেটির নামকরণ করা হয়েছে খেল মহাকুম্ভ।

উত্তরপ্রদেশে ইতিহাস তৈরি করেছেন যোগী আদিত্যনাথ।

বিমানবন্দর থেকে কমলাম পর্যন্ত প্রায় দশ কিলোমিটার ধরে এই অপূর্ব দৃশ্য দেখেছেন বাসিন্দারা।

২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনের ফলের একটি ছোট্ট ঝলক এই পাঁচ রাজ্যে নির্বাচন, অনেকে তাই-ই বলছেন।

উত্তরাখণ্ড, গোয়া ও পঞ্জাবে এক দফাতেই ভোটগ্রহণ হলেও, মণিপুরে দুই দফা ও উত্তর প্রদেশে সাত দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছে। গত ৭ মার্চই উত্তর প্রদেশে শেষ দফার ভোটগ্রহণ হয়।

বিজয়ের অত্যন্ত কাছাকাছি পৌঁছে অবশেষে নিজের অনুভূতির কথা প্রকাশ করলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।

যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বে আমরা এখানে বিরাট জয় পেয়েছি।

তাঁর কাছে আপ এক স্বপ্নের নাম, বিপ্লবের নাম।

ভোটের পরেই নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র জানান, যে ইমিএম মেশিনে কোনও কারচুপি করা হয়নি।

এবার বিজেপি জয়ী হলে আবার ঘটবে সেই ঘটনারই পুনরাবৃত্তি।

জয়ের আগাম সম্ভাবনার কথা জানিয়ে তাই বহু বিজেপি নেতা ইতিমধ্যেই জয় শ্রী রাম লিখে টুইট করছেন।

রাজ্যের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দলগুলি হল বহুজন সমাজবাদী পার্টি, সমাজবাদী পার্টি, উত্তরাখণ্ড ক্রান্তি দল এবং প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট৷

আপ যে এবার পঞ্জাবে বাজিমাত করতে পারে চণ্ডীগঢ় কর্পোরেশন নির্বাচনেও সেই ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল।

এর মধ্যে ১৩৬ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী, বাকিরা মাঠে নেমেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের হয়ে।

কার ভাগ্যে শিঁকে ছিড়বে তা জানতে অপেক্ষা আর কয়েক ঘণ্টার।

৪০৩ সদস্যের বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে গেলে লাগবে ২০২টি আসন।

পাশাপাশি গোয়া বিধানসভা নির্বাচনে এমজেপির সঙ্গে জোট বেঁধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে তৃণমূল।

আর মাত্র কয়েক ঘন্টার অপেক্ষা তারপরেই শুরু হয়ে যাবে পাঁচ রাজ্য ভোট গণনা। একাধিক সংস্থার বুথ ফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী পঞ্জাবে এবার মুখ থুবড়ে পড়তে কংগ্রেস। এই রাজ্যে কংগ্রেসকে বহু ফেছনে ফেলে দিতে পারে আম আদমি পার্টি। দলীয় কোন্দলে জর্জরিত কংগ্রেস পঞ্জাবে পেতে পারে মাত্র ২৩.২ শতাংশ ভোট। বিজেপির সঙ্গ ত্যাগ করা শিরোমণি অকালি দল পেতে পারে ২২.৫ শতাংশ ভোট। আর ক্যাপ্টেন অমরিন্দর সিংয়ের পঞ্জাব লোকদলের সঙ্গে জোট করে বিজেপি এই রাজ্যে পেতে পারে ৭.২ শতাংশ ভোট। তবে এই রাজ্যে সম্ভবত শীর্ষ থাকবে আম আদমি পার্টি। আম আদমি পার্টি ৪১.২ শতাংশ ভোট পেতে পারে পঞ্জাবে। ২০১৭ সালে পঞ্জাবে প্রথম বার বিধানসভা ভোটে লড়তে নেমেই শিরোমণি অকালি দলকে পিছনে ফেলে প্রধান বিরোধী দল হয়েছিল অরবিন্দ কেজরীবালের আম আদমি পার্টি (আপ)। এ বার তারা নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠতা পেতে পারে বলেও বিভিন্ন বুথ ফেরত সমীক্ষার ইঙ্গিত। দক্ষিণ পাঞ্জাবের মালওয়া অঞ্চলের কংগ্রেসের দলিত ভোটব্যাঙ্কের অনেকটাই আপের দখলে যেতে পারে বলে কয়েকটি বুথ ফেরত সমীক্ষার ইঙ্গিত। দলিত নেতা চরণজিৎ সিংহ চন্নীকে মুখ্যমন্ত্রী করেও কংগ্রেস তেমন সুফল পাবে না বলে ওই সমীক্ষাগুলিতে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। অমৃতসর-কেন্দ্রীক মাঝা অঞ্চলেও আপের ভাল ফলের পূর্বাভাস মিলেছে কয়েকটি সমীক্ষায়। News24-Today's Chanakya-এর বুথ ফেরত সমীক্ষা জানাচ্ছে, আপ জিততে পারে ১০০টি আসনে, কংগ্রেস পাবে ১-১৭টি আসন। এবিপি নিউজ-সি ভোটার সমীক্ষা জানাচ্ছে, ১১৭টি বিধানসভা আসনের পঞ্জাবে আপ পেতে পারে ৫১-৬১টি আসন। অর্থাৎ একক বৃহত্তম দল হলেও তারা নিরঙ্কুশ গরিষ্ঠাতা পাবে না। কংগ্রেসের ঝুলিতে থাকবে ২২-২৮টি আসন। শিরোমণি অকালি দল ২০-২৮ টি আসন পেতে পারে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিংহের পঞ্জাব লোক কংগ্রেস এবং বিজেপি-র জোটের ঝুলিতে যেতে পারে ৭-১৩টি আসন। নির্দল অন্যেরা ১-৫টি আসন পেতে পারে। India Today-Axis My India-এর বুথ ফেরত সমীক্ষা জানাচ্ছে, আপ জিততে পারে ৯০-৯৭টি আসনে। Republic-P mark-এর বুথ ফেরত সমীক্ষা জানাচ্ছে, ১১৭টি বিধানসভা আসনের পঞ্জাবে আপ পেতে পারে ৬২-৭০টি আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে থাকবে ২১-৩১টি আসন। শিরোমণি অকালি দল ১৬-২৪ টি আসন পেতে পারে। নির্দল অন্যেরা ১-৩টি আসন পেতে পারে। Times Now-Veto-এর বুথ ফেরত সমীক্ষা জানাচ্ছে, ১১৭টি বিধানসভা আসনের পঞ্জাবে আপ পেতে পারে ৭০টি আসন। কংগ্রেসের ঝুলিতে থাকবে ২২টি আসন। শিরোমণি অকালি দল ১৯ টি আসন পেতে পারে। নির্দল অন্যেরা ১৬টি আসন পেতে পারে।

উত্তরাখণ্ডে ফের ক্ষমতায় আসতে পারে বিজেপি

গোয়াতেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল শেষ হাসি হাসতে চলেছে কিনা তা জানা যাবে বৃহস্পতিবারই।

গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্ত বলছেন সেখানে বিজেপি ২০টির বেশি আসন পাবে।

ফল প্রকাশের আগে চলছে একাধিক বুথফেরত সমীক্ষা।

আমি শুধু আমাদের কথাই বলতে পারি যে, বিজেপি বিরোধী যে কোনও দলের সঙ্গে যেতে আপত্তি নেই।

একদিক দিয়ে এটি তাঁদের জন্য চ্যালেঞ্জ নিঃসন্দেহে।

কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, সপ্তম দফার নির্বাচনে বিকেল ৩টে পর্যন্ত ৪৬% এরও বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশে।

এক্ষেত্রে যদি টাই হয় অথবা দু-একটা আসনের পার্থক্য থাকলে দলকে ক্ষমতায় ফেরাতে কৌশলী ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন বড় নেতারা।

পরে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিত্সকরা মৃত বলে ঘোষণা করে।

এর মধ্যে নজরে রয়েছে পূর্বাঞ্চলের দিকে।

কিন্তু এ দিন অরুণ কুমার যা বলে ভোট প্রার্থনা করলেন তাতে থ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটাররা।

দেখার বিষয় ছিল এটাই যে, আজ বৃহস্পতিবারের এই যৌথ জনসভায় ছিল উপচে পড়া ভিড়।

ন্যাসনাল পিপলস পার্টি ও ন্যাশনাল পিপলস ফ্রন্টের সহায়তায় মণিপুরে সরকার গঠন করে ভারতীয় জনতা পার্টি।

ভোট দেওয়ার পর মুখে চওড়া হাসি ও হাতে ‘ভিকট্রি’ চিহ্ন নিয়ে কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে এলেন তিনি।

এমন গবাদি পশুদের তাড়ানোর জন্য সারা রাত তাদের জেগে থাকতে হয়।

পাশাপাশি ভোটের দিনেই উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেস প্রার্থীর প্রচারে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ।

ভোটদানে মানুষ সক্রিয় হোক, সেই জন্যই এমন নয়া উদ্যোগ নিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭১ বছর।

বহুদিন ধরেই ফুসফুসের সমস‌্যায় ভুগছিলেন সাধন পান্ডে।

বহুদিন ধরেই ফুসফুসের সমস‌্যায় ভুগছিলেন সাধন পান্ডে।

যারা সেই অপরাধীর পৃষ্ঠপোষকতা করছে তারাও জেলে যাবে।

মুখ্যমন্ত্রী এক রঙের কাপড় পরেন, এছাড়া তাঁর আর কোন গুনটা রয়েছে ওনার? তবে আমিও ওকে সম্মান করি

সবকিছুর জন্য শুধু দোষ দেন নেহেরুকে।

শেষমেশ শাটার খুলে প্রার্থীকে উদ্ধার করেন বিজেপি নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়।

পাশাপাশি তিনি এও জানান যে, বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য ইতিমধ্যেই তৃণমূল নেতৃত্বের কাছে তিনি ক্ষমাও চেয়েছেন।

ইতিমধ্যেই নাকি পেয়েছেন সিনেমার অফার।

তাই দ্বন্দ্ব না বাড়িয়ে শান্তি বজায় রাখাই ভাল।

বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই চিত্র।

অবশেষে দুই প্রার্থী কার্তিকচন্দ্র দাস ও প্রসেনজিৎ মণ্ডলকে ভোটের সকালে মুক্তি দিল পুলিশ।

করোনা বিধি মেনে অনুষ্ঠিত হয়েছে ভোটযজ্ঞ।

কে হবেন প্রাক্তন মেয়র, এই প্রশ্ন উঁকি দিচ্ছে সকলের মনেই।

পাশাপাশি কেড়ে নেওয়া হয় বিজেপি প্রার্থীর স্কুটির চাবিও।

ভোটের দিন ভোটকেন্দ্রে গিয়ে তদারকিও করতে দেখা গিয়েছিল তাঁকে।

ণমূলের সঙ্গে বামেদের জোট আছে বলে দাবি করেছেন তিনি।

ভোটের শতাংশের নিরিখে তৃণমূল পেয়েছে ৪৭ শতাংশ, বিজেপি ২৩ ও বামেরা পেয়েছে ১৭.৫০ শতাংশ ভোট।

প্রায় ১ হাজারের বেশি ভোটে জয়ী হয়েছেন মমতা।

পাশাপাশি বিজেপির এই হারের কারণ কার্যত এদিন তোপ দেগেই বুঝিয়ে দিয়েছেন মমতা।

তাই প্রথম দিনেই শিলিগুড়ির দায়িত্বভার গৌতম দেবের হাতে তুলে দিচ্ছেন তিনি।

কিন্তু যাওয়ার সময়ে গাড়ি জানলা থেকে হাত তুলে পড়ুয়াদের চড় দেখাতে দেখা যায় তাঁকে।

বললেন, ‘কয়ামত’ পর্যন্ত বিরোধীদের ‘গজওয়া-ই-হিন্দ’–এর স্বপ্ন পূরণ হবে না।

জয়ের পরই টুইট করে জয়ী প্রার্থীদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তৃণমুল সুপ্রিম স্বয়ং।

অমিত বিজেপির সমর্থক, ইকবাল আরএলডির।

বিরোধী রাজনীতিতেও গোয়া নিয়ে তখন আগ্রহ তৈরি হয়েছিল।

তাই এখন খোঁজ খোঁজ রব দক্ষিণ কলকাতা সংলগ্ন নতুন ভাড়া বাড়ির।

এর প্রধান হলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই।

এই নীতি অবশ্য সমস্ত সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেই কার্যকর হয়েছে।

তারপর থেকেই শুরু হয়েছে জল্পনা।

এমনও হতে পারে যে গোয়া নির্বাচনের মধ্যেই সব কিছু ঠিক হয়ে গেল।

বিজেপি যত বেশি ভয় দেখানোর চেষ্টা করুক না কেন, তৃণমূল মাথা নত করবে না

বলা ভাল প্রাক্তন WWE Superstar ‘The Great Khali’।

শিলিগুড়িতে এ দিন তিনি স্রেফ বলেছেন, “কোনও জেলখাটা আসামীর কথার জবাব আমি দেব না।”

তার জেরেই কয়েকটি রাজনৈতিক দল সংসদীয় বাজেট অধিবেশন ত্যাগ করে।

আর এই ঘটনায় পঞ্চায়েত নির্বাচনের ছায়া দেখছেন বিরোধীরা।

শাসক দল থেকে বিরোধী কেউই কাউকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়তে নারাজ।

আসলে শিলিগুড়িতে প্রার্থী তালিকা নিয়ে বেজায় ক্ষোভ জমেছে বিজেপি সমর্থকদের মনেই। তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটছে ব্যানারে।

গতবছর সেপ্টেম্বর মাসে অমরিন্দর সিং পদত্যাগ করার এক মাস আগে তাঁর পরামর্শদাতার পদ থেকে ইস্তফা দেন পিকে।

বিজেপির প্রকাশিত ইস্তেহারে রয়েছে একের পর এক চমক

যে কোনও জেলে থাকা আসামিই প্যারোলে মুক্তির আবেদন করতে পারেন।

শেষ অধ্যায়ের প্রচারে যোগ দেবেন অভিষেক

মুখ্যমন্ত্রী এবং তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিলেন, দলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি ও মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় যে তালিকা দিয়েছেন, তাই চূড়ান্ত

ইডির হাতে বেআইনি বালি উত্তোলন মামলার মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো গ্রেফতার হওয়া নিয়েও সবথেকে বেশি আক্রমণ করেছিল আপ।

তাদের অভিযোগ নাগরিক সমাজ ও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের আবেদনের পরেও দিন বদল না হওয়ার সিদ্ধান্তে তারা অখুশি।

এবার উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন ঘিরে বড়সড় কর্মসূচি পিছিয়ে দিল বিজেপি।

পাশাপাশি তিনি এও ঘোষণা করেন যে, কিংবদন্তি গায়িকার মৃত্যুতে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালন করা হবে গোয়াতে।

অখিলেশের দল এই মুহূর্তে তাই বিরোধীদের কটাক্ষের শিকার।

সমস্যা দেখা দিয়েছে অন্য জায়গায়।

সেখানে কংগ্রেসের অবস্থা ল্যাজে গোবরে হওয়ার আশঙ্কাই করছে জি।

সেসব কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

ইতিমধ্যে রবিবার গভীর রাতে প্রার্থী পদ থেকে বাদ পড়া চার বিজেপি সদস্য মণিপুরেই নীতিশ কুমারের দলে যোগ দিয়েছেন।

চন্নির দুটি কেন্দ্রে প্রার্থী হওয়ার খবর পাওয়ায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল কটাক্ষের সুরে বলেন যে, চন্নিকে দুটি কেন্দ্র থেকে প্রার্থী করার অর্থ একটাই, চমকৌর সাহিব থেকে হারতে চলেছেন চন্নি।

সেই সংখ্যা কখনওই ২০০-র বেশি হবে না।

এর উদ্দেশ্য একটাই, কংগ্রেসের অভ্যন্তরীন অন্তর্দন্দ্ব এড়ানো।

এক অত্যন্ত নিষ্ঠুর মানুষ সিধু।

পঞ্জাববাসীর কাছে তিনি আবেদন জানিয়েছেন জনগণ যেন অন্য কোনও দলকে সরকার গড়ার সুযোগ না দেয়।

বৃহস্পতিবার তিনি খাতিমা বিধানসভা আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেন।

কৌরের মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৩ কোটি ২৮ লক্ষ টাকা।

বিক্ষোভে স্লোগানও দিতে শোনা যায় নিজেদের দলের বিরুদ্ধে

আসন্ন ১৪ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে কারও ছেলে, কারও পুত্রবধূ, কারও স্বামীকে প্রার্থী করা হয়েছে। এটি এমন একটি রাজ্য যেখানে কংগ্রেস এবং বিজেপি উভয়েই পরিবারবাদকেই সমানভাবে প্রাধান্য দিয়ে ভোট ময়দানে নেমেছে।

তিনি তিনটি জনসভাও করেন। প্রথমটি ছিল গোয়ার পন্ডায়। দ্বিতীয়টি ছিল সানভোর্দেমে এবং তৃতীয়টি ছিল ভাস্কোতে।

কংগ্রেস ছেড়ে আসা নেতাদেরও নাম রয়েছে তালিকায়, অথচ বাদ পড়েছেন একাধিক বিধায়ক।

অঙ্ক বলছে বিরোধীদের ভোট ভাগাভাগি হয়ে গিয়েছিল আর সেটাই তাঁকে জিতিয়ে দেয়।

পশ্চিমবঙ্গের ২১’র নির্বাচনীতে যে গানে ভর করে বিজেপিকে বাংলার ধারে কাছে ঘেঁষতে দেননি মমতা এবার পদ্মশিবিরকে উত্তরপ্রদেশ ছাড়া করতে মমতার হাতিয়ারেই আস্থা রাখলেন অখিলেশ।

তিনটি জনসভায় ভাষণ দেবেন আজ তিনি।

দলে থাকলেও ভোটের লড়াই থেকে সরে দাঁড়ালেন গোয়ার তৃণমূলের অন্যতম মুখ তথা তৃণমূলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি লুইজিনহো ফেলেইরো

সব মিলিয়ে ১০ দফা মূল প্রতিশ্রুতি রয়েছে ইস্তেহারে

এখান থেকেই নরেন্দ্র মোদিকে ‘গার্ড অফ অনার’ সম্মান প্রদান করা হয়।

দেশের সর্বাপেক্ষা বৃহত্তম রাজ্যের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি।

উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যে যেখানে জাতপাতের বিভেদ চূড়ান্ত সেখানে পবনের ব্রাহ্মণ্য ধর্ম জয়ের ক্ষেত্রে অধিক মাত্রায় কাজ করবে বলে মনে করা হচ্ছে।

এই বিষয়ে অতি অবশ্যই নির্বাচন কমিশনের নজর দেওয়া উচিৎ।

গোটা রাজ্যেই কৃষক ইস্যু প্রভাব ফেলবে, শুধুমাত্র পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে নয়।

স্বামী-স্ত্রী উভয়ের সরোজিনগর আসন থেকে দলের টিকিট চাইছেন

বিজেপিও ব্যতিক্রমী নন।

সেখান থেকেই দলের হয়ে মনোনয়ন পেশ করলেন তিনি।

সব সম্ভব হয়েছে দিল্লির মানুষ আমায় সুযোগ দেওয়ায়

তাদের দাবি অবাধ এবং সুষ্ঠু ভোট হলেই গোয়ার মাটিতে ভাল ফল করবে তৃণমূল।