মানুষের কাছে দুদিনের ছুটি মানেই দীঘা বা মন্দারমণিকেই বেছে নেন। একেবারে
কম সময়ে ট্রেনে বা বাসে বা গাড়ি করে সহজেই পৌঁছে যাওয়া যায় এই স্থানে। সঙ্গে সমুদ্রে
স্নান থেকে শুরু করে থাকা খাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে। এছাড়াও সন্ধ্যের সময়ে সমুদ্রের ধারেও
বসে দেদার খাওয়া-দাওয়া তো থাকেই। অন্যদিকে, আবার একদল রয়েছে যাঁরা এই শহরের কোলাহল
থেকে বেরিয়ে নির্জনে ও নিভৃতে সময় কাটাতেই বেশি পছন্দ করেন। যাঁরা অল্প সময়ে সমুদ্র
দেখে আসতে চান কিন্তু প্রচলিত স্থানগুলির ভিড় চান না তাঁদের জন্য রইল স্বল্প পরিচিত
জুনপুটের হদিশ।
কী দেখবেন
বালি আর কাদার এই দীর্ঘ তট ভরে থাকে অসংখ্য লাল কাঁকড়ায়। তবে স্নান করার
জন্য এই সৈকত খুব একটা সুরক্ষিত নয় বলেই মত অনেকের। জুনপুটের বেলাভূমি বেশ দীর্ঘ।
আরও পড়ুন: Honeymoon: বিদেশ নয় স্বদেশেই রয়েছে হানিমুনের জন্য বেশ কিছু স্পেশাল স্থান
আরও পড়ুন: এই মাসগুলিতে ইউরোপের এই দেশে ছুটি কাটাতে গেলে সস্তায় ঘুরে আসতে পারবেন
কোথায় থাকবেন
পর্যটকদের থাকার জন্য জুনপুটে একাধিক রিসর্ট রয়েছে। তবে আগেভাগে বুকিং করে
যাওয়াই ভাল। অনেকেই দিঘা, মন্দারমণি, তাজপুর কিংবা গোপালপুরের কাছেই হোটেল বা রির্সটে
থাকেন। পাশাপাশি থাকার সঙ্গে হোটেলে খাওয়ার ব্যবস্থাও রয়েছে।
কী ভাবে যাবেন
দিঘা থেকে জুনপুট প্রায় ৪০ কিলোমিটার। সড়ক পথে এখানে যেতে চাইলে প্রথমে
পৌঁছাতে হবে কাঁথি।