ডাকাতি করে সেই সব অর্থ ধন সম্পদ দরিদ্রদের মধ্যে বিলিয়ে দিতেন।....
এতে মা রেগে যান।....
সেটাই ঘুর্ণাবর্ত শক্তি বাড়িয়ে ধেয়ে আসবে স্থলভাগের দিকে
আর্থিক দিক থেকে ফুলে ফেঁপে উঠবেন
দীপাবলির সময় যে কোনও জিনিস কিনতে যাবেন বা
সুখ ও সমৃদ্ধি আসে।
সেই হিসেবে ধনতেরাস বা ধনত্রয়োদশী পড়ছে এর দুদিন আগে, মানে শুক্রবার।
জেনে নিন বাংলার ৭টি জাগ্রত কালী ক্ষেত্র সম্পর্কে
স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, বহু সময় আগে থেকে এই পুজোর চল ছিল
বিশ্বাস করা হয় যে নববধূর হাতে মেহেন্দির রঙ যত গাড় হবে, স্বামী তাকে তত বেশি ভালবাসবে
এই মানুষটি সহজেই পরম জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।
শরীরে ক্লান্তি যেমন থাকে ঠিক সেইভাবে আবার অনেকের সারা দিন না খাওয়ার ফলে খিদে মরে যায়।
যার যার বিশ্বাস তার তার কাছে।
মায়ের আর্শীবাদে সমস্ত অন্ধকারের অবসান ঘটিয়ে ঝলমলিয়ে উঠবে গোটা পৃথিবী।
সেখানে লোকমুখে এই পুজো দশ মাথার মহাকালী পুজো নামেই খ্যাত
এই শহরে কোথায় আড্ডা জমান তেনারা
মালদার গোবরজনা গ্রামের এই কালী মন্দিরের সঙ্গেও জড়িয়ে কুখ্যাত ডাকাত ভবানী পাঠকের নাম।
প্রথমেই ঠাণ্ডা জল দিন।
এখনও সেভাবে ভীড় না হলেও রবিবার থেকে শহরে ভিড় বাড়বে
আজ ভূত চতুর্দশীর আগে জেনে নিন একটি হোটেল সম্পর্কে যেটি নাকি অশরীরীর আবাসস্থল।
দেবী কালরাত্রি নবদূর্গার সবচেয়ে হিংস্র রূপ
শনি তার নিজস্ব রাশি কুম্ভে উপস্থিত রয়েছেন
যেখানে রাতে কালী মায়ের বিশেষ পূজা করা হয়।
এই মন্দিরের একটি জিনিস সবার থেকে অনন্য, তা হল নৈবেদ্য।
আজও সেখানে পুজো করেন সাধক বামাক্ষ্যাপার উত্তরসূরিরা।
কিন্তু কালীপুজোয় এলোকেশী উগ্ররূপে পুজো হয় মায়ের।
তবে বহু বাড়িতেই এদিন পুজো হয়
মায়ের আগমন ঘটে সকল বাড়িতেই।
বর্তমান বাজারে নানা ধরণের মিষ্টি পাওয়া যায়
এলাকাবাসীদের কাছে তাই তিনি ‘একদিনের কালী’ নামেও পরিচিত।
এই দিনে বাড়িতে জ্বালানো হয় চোদ্দ প্রদীপ, খাওয়া হয় চোদ্দ শাক
মা লক্ষ্মী মূলত অর্থের দেবী রূপেই পূজিতা
ভগবান গণেশের পুজো করার প্রথাও রয়েছে।
জমিদারি-পর্ব শেষ হলে গ্রামবাসীরাই এই পুজোর উদ্যোগ নেন
এই তীর্থের পীঠদেবী দক্ষিণাকালী এবং ভৈরব বা পীঠরক্ষক দেবতা নকুলেশ্বর রূপে পূজিত হন
তাই সকল মহিলাই বাড়ির দরজা খুলে রাখেন।
আলো লাগালেই হবে না কিছু সাবধানতার দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
এরপর প্রথমেই ওই পাত্রে মোম জমিয়ে নিন
অন্নপূর্ণা মন্দিরটিও তৈরি করেছিলেন রানি রাসমনির বংশধররাই।
কীভাবে উপহার দেবেন মাকে জেনে নিন এই নিবন্ধ থেকে
পেঁয়াজ কুচি: আধ কাপ
তাই এবার অন্য স্বাদের ফুলকপির রোস্ট বানান
ভূত চতুর্দশীতে তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালানো হয়
রূপ চৌদ্দের দিন সন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালিয়ে চারপাশ আলোকিত করা হয়
পশ্চিমী খ্রিস্টান এবং খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা হ্যালোউইন উদযাপন করেন।
আতঙ্ক থেকে মুক্ত করেন।
মনে করা হয়, ঘোর অমাবস্যার রাতে বিদেহী আত্মারা নেমে আসেন মর্ত্যলোকে।
আজ এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে জেনে নিন, কোন কোন জিনিস উপহারে দিতে নেই
মা বাঙালি পরিবারের আরেক সদস্য
বাংলার মন্দিরে মন্দিরে কালীপুজোর পাশাপাশি বাড়ি ও বারোয়ারিতেও পালিত হয় এই পুজো।