মেদযুক্ত কোমর অনেকেরই পছন্দ নয়। সরু মসৃণ কটিদেশের স্বপ্ন কার না থাকে। তাহলে
এই টিপসগুলি পড়ে দেখুন আর শুরু করে দিন অনুসরণ।
সকালে ঘুম থেকে উঠে ১০ থেকে ৩০ মিনিট
হাঁটাহাঁটি করলে আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।
অনেক গবেষণায় বলা হয়েছে যে সূর্যালোক
থেকে প্রাপ্ত ভিটামিন ডি এর উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ওজন কমাতে কার্যকর।
সকালের জলখাবার না করলে ওজন
নিয়ন্ত্রণে থাকবে, এটি একটি মিথ।
সকালের ব্রেকফাস্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এতে অবশ্যই প্রোটিন থাকতে হবে।
গ্রিন টি পান ওজন কমাতেও সাহায্য
করবে।
অনেক গবেষণায় বলা হয়েছে যে ঠান্ডা
জল দিয়ে স্নান করলে ওজন কমাতে সাহায্য করে। তাই দিনে একবার ঠান্ডা জল দিয়ে স্নান
করুন।
লিফট কম ব্যবহার করুন। যতটা সম্ভব সিঁড়ির
ব্যবহার করুন।
আরও পড়ুন: রান্না করতে গিয়ে লঙ্কার গুঁড়ো শেষ হয়ে গিয়েছে, চিন্তা নেই বিকল্প হতে পারে এগুলি
আরও পড়ুন: তেজপাতা শুধুমাত্র রান্নার কাজে ব্যবহার হয় তা কিন্তু নয়, এই সমস্ত সমস্যাও নিমেষে দূর করে দিতে পারে এই উপাদান
দুপুরের খাবারে ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ
খাবার থাকুক। তাই প্লেটে থাকুক সবুজ শাকসবজি এবং মাছ।
আপনি শুনলে অবাক হবেন যে অফিসে বসে
পা দোলানো, আঙুল নাচানো ওজনকেও প্রভাবিত করে।
খাওয়ার ৩-৪ ঘন্টা পরে যদি আপনার
খিদে পায়,
তবে কোনও জলখাবার না নিয়ে ডায়েটে স্যুপ অন্তর্ভুক্ত করুন।
২৫ মিনিটের ব্যায়াম আপনার ওজনে
ভারসাম্য বজায় রাখবে। সপ্তাহে দু’বার হালকা
ব্যায়ামও ওজন কমাতে কার্যকর।
রাতে ঘুমানোর আগে হালকা গরম জলে লবণ
দিয়ে স্নান করাও ওজন কমাতে সাহায্য করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে ৭ থেকে ৮
ঘণ্টা ঘুম খুবই জরুরি।