প্রতি বছর ৩রা মে দেরাদুনের চাকরাতার রামতাল গার্ডেনে বীর শহীদ কেশরী চাঁদের স্মরণে একটি মেলার আয়োজন করা হয়।

জেনে নিন সেই ঘটনাগুলো সম্পর্কে।

এয়ার ইন্ডিয়া অফিসে বিস্ফোরণে ২০ জনের মৃত্যু, ৮৭ জন আহত হয়েছিল।

MG 08s প্রতি মিনিটে ৫০০ রাউন্ডেরও বেশি গুলি করতে পারত।

জেনে নিন, এই যুদ্ধের সঙ্গে সম্পর্কিত এমন কিছু সত্য, যেগুলি জানলে হয়তো আপনি নিজেই যুদ্ধ শব্দটিকে ঘৃণা করতে শুরু করবেন।

১০৪৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু দিল্লির লাল কেল্লার লাহোরি গেটের উপরে ভারতীয় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন।

আজ জেনে নেব তেমনই কিছু সাহসী নারীদের কথা -

শীঘ্রই আসফ আলির পদাঙ্ক অনুসরণ করে কংগ্রেস দলের ক্রমবর্ধমান সক্রিয় সদস্য হয়ে ওঠেন অরুণা আসফ আলি।

এটি ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ডস (এনএসজি)-এর ব্ল্যাক ক্যাট কমান্ডোদের দ্বারা স্বর্ণমন্দির থেকে শিখ জঙ্গিদের অপসারণ করা হয়েছিল।

গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় মাইকেলের।

সিন্ধিয়াকে ব্রিটিশরা নাইটস গ্র্যান্ড কমান্ডার উপাধিও দিয়েছিল।

এসব গানের মাধ্যমে কনকলতার শিশুমনে দেশপ্রেমের বীজ অঙ্কুরিত হয় ।

পতাকাটি ছিল লাল, হলুদ এবং সবুজ রঙের তিনটি অনুভূমিক স্ট্রিপ দিয়ে অঙ্কিত।

কিন্তু অল্পেতে তুষ্ট থাকতে কোনওদিনই তো শেখেনি পাক।

পরিবর্তে, গান্ধী ১৯৪৭ সালের আগস্টে বাংলায় হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বন্ধ করার জন্য অনশন করছিলেন।

তিনি শীঘ্রই এক অজানা দেশে যাত্রা শুরু করবেন।

একজন গৃহিণী ভোগেশ্বরী ফুকানানি বিপ্লবের মন্ত্রে দীক্ষা নিয়েছিলেন। ৬০ বছর বয়সে তিনি শহিদ হন।

এর ফলে পূর্ব পাকিস্তান থেকে লক্ষ লক্ষ উদ্বাস্তু ভারতে আসতে শুরু করেছিল যার মোকাবিলা করা কার্যত কঠিন ছিল সেই সময় ভারতের কাছে।

তাঁর কাজের জন্য বেশ কয়েকবার গ্রেফতারও করা হয়েছিল, তবুও এই মানুষটি কখনও হাল ছাড়েননি।

তিনি ব্রিটিশ রাজ থেকে ভারতকে মুক্ত করার স্বপ্ন দেখেছিলেন।

কার্গিল যুদ্ধ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক কয়েকটি আশ্চর্যজনক তথ্য

সেই জেলেই কেটেছে রবীন্দ্র কৌশিকের জীবনের শেষ ১৬ বছরের বেশিরভাগ সময়।

ইকবালের পরিবার ছিল এক কাশ্মীরি ব্রাহ্মণ পরিবার যারা কয়েক ইকবালের পরিবার ছিল এক কাশ্মীরি ব্রাহ্মণ পরিবার যারা কয়েক প্রজন্ম আগে ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়েছিল। প্রজন্ম আগে ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়েছিল।

তাঁর বাবার আওতাধীন গ্রামগুলো ছিল মুসলিম, হিন্দু এবং খ্রিস্টান বংশোদ্ভূত কৃষকদের নিয়ে

১৮৫৭ সালের মহাবিদ্রোহে তিনি লিখেছিলেন যে ‘রানির মতো হাজার হাজার মহিলা থাকলে আমরা কখনই থাকতে পারতাম না।”

খান আবদুল গফফর খান ছিলেন একজন পাখতুন বা পাঠান

তিনি দেশমাতৃকার শৃংখল মোচনের জন্য হাসিমুখে ফাঁসির মঞ্চে উঠেছিলেন

এক হাতে শঙ্খ আর অন্য হাতে তেরঙ্গা পতাকা নিয়েই ব্রিটিশ বিরোধী মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন

টোকিওকে শিখিয়েছিলেন খাঁটি ভারতীয় একটি রান্না যা সাধারণভাবে কারি নামে পরিচিত

জালিয়ানওয়ালাবাগের দেওয়ালে এখনও বুলেটের চিহ্ন দেখা যায়।

ব্রিটিশ সরকারের সঙ্গে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সরাসরি কোনও যোগসূত্র ছিল না।

সূর্য সেন বাংলায় অসহযোগ আন্দোলনের নেতৃত্বদানকারী আরেক বিপ্লবী চিত্তরঞ্জন দাসের সঙ্গেও কাজ করেছিলেন।

বিনয় বসু, বাদল গুপ্ত, দীনেশ গুপ্তর স্মৃতিতে ডালহৌসি স্কোয়ারের নামকরণ করা হয় বিবাদি বাগ।

এক্ষেত্রে কবিতা এবং গান লেখনীকে ব্যবহার করেছিলেন গরিমেলা সত্যনারায়ণ।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার সময় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তিনি প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধু মুজিবুর রহমানের অনুপ্রেরণা ছিলেন।

এই নিবন্ধে তেমনই কিছু ব্যক্তিত্বদের নিয়ে আলোচনা চলবে। আজ রইল প্রথম পর্ব।

তাদের প্রত্যেকের উপর গুলি চালান নির্দেশ দেয় ব্রিটিশ পুলিশ।

ট্রেনটি ব্রিটিশ সরকারের কোষাগারের অর্থ-ব্যাগ নিয়ে যাচ্ছে বলে ভেবেছিলেন বিপ্লবীরা।

আজ তাঁর সম্পর্কেই জানা যাক টুকিটাকি তথ্য।

জিন্নাহ যখন দেশব্যাপী ব্যবসা-বাণিজ্য স্থগিত রাখার আহ্বান জানিয়েছিলেন, তখন তিনি সম্ভবত ভাবতেও পারেননি দাঙ্গা এতটা ব্যাপক আকার নেবে।

তিনি নীরা আর্য, আজাদ হিন্দ ফৌজের মহিলা গুপ্তচর।

১৮০৫ সালে ভেলোরে, ১৮২৫ সালে ব্যারাকপুরে, ১৮৫৫-৫৬’র মধ্যে হয়েছে বিখ্যাত সাঁওতাল বিদ্রোহ।

থারুরের মতে, বাংলায় দুর্ভিক্ষের কারণে চার্চিল খাদ্যের রেশন গ্রীস ও অন্যান্য দেশে সরিয়ে নিয়েছিলেন।