প্রত্যেক বাড়িতেই দুপুরে সকলেই ভাত
খেয়ে থাকেন। কারণ কথায় রয়েছে, ভাতে-মাছে বাঙালি।
তবে প্রত্যেক দিন যে কোনও কিছু রান্না করতে
গেলে অনেক সময়েই সেটির পরিমাণ বেশি হয়ে যায়। আবার অনেক সময়ে খেতে বসে খাবার
উচ্ছিষ্ট হয়ে গেলেও সেটিকে আমরা ফেলে দিই। অসাবধানবশত হাত থেকে চাল, ভাত, নুন, চিনির মতো বিভিন্ন দ্রব্য পড়ে যায়। কখনও বা উচ্ছিষ্ট
হিসাবে ফেলেও দেওয়া হয়। খাদ্যদ্রব্য পড়ে যাওয়া বা ফেলে নষ্ট করা বাস্তু
শাস্ত্রমতে অশুভ।
আমরা সকলেই জানি যে চাল এবং ভাতের
সহিত মা লক্ষ্মীর সম্পর্ক। ধান, চাল বা ভাত ফেলা
অপচয় বা নষ্ট করার অর্থ মা লক্ষ্মীকে অসন্মান করা। মা লক্ষ্মীর সহিত ঐশ্বর্য, গৃহসুখের সম্পর্ক মা লক্ষ্মীকে অপমান বা অসম্মান করলে
ঐশ্বর্য এবং গৃহ সুখের উপর অশুভ প্রভাব পড়ে। অনেক সময়ে খাওয়ার পরে অতিরিক্ত ভাত
ফেলে দেওয়া হয়। ভাত ফেলা অশুভ হলেও অতিরিক্ত ভাত পশু-পাখিকে খাওয়ালে তা সংসারের
পক্ষে শুভ মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: Republic Day 2023: প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে বোট্যানিকাল গার্ডেনে আয়োজিত হতে চলেছে বার্ষিক ফুলের মেলা
আরও পড়ুন: ইহলোকে তো মানুষ, মৃত্যুর পর হতে চলেছেন কোন ধরনের ভূত- দেখে নিন চটজলদি
চিনি বা নুন হাত থেকে পড়ে যাওয়া
অশুভ। সাংসারিক সমস্যা, সংসারে অর্থনৈতিক
সমস্যা ইত্যাদির ইঙ্গিত।
হাত থেকে দুধ পড়ে যাওয়া
বাস্তুশাস্ত্র মতে অশুভ ইঙ্গিত। দুধ পড়ে যাওয়া সংসারের অশুভত্বের ইঙ্গিত।