কোভিড মহামারি শুরু হওয়ার পর থেকে বিনামূল্যের রেশন প্রকল্প শুরু হয় উত্তরপ্রদেশে যা মার্চে শেষ হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। ....
তারপর থেকেই “নয়ডা জিঙ্কস” কথাটি উত্তরপ্রদেশের রাজনীতিতে চালু হয় কারণ এর কয়েকদিন আগেই তিনি নয়ডা নিউ ওখলা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভলপমেন্টস পরিদর্শনে এসেছিলেন।....
উত্তরপ্রদেশে ইতিহাস তৈরি করেছেন যোগী আদিত্যনাথ।
বিমানবন্দর থেকে কমলাম পর্যন্ত প্রায় দশ কিলোমিটার ধরে এই অপূর্ব দৃশ্য দেখেছেন বাসিন্দারা।
উত্তরাখণ্ড, গোয়া ও পঞ্জাবে এক দফাতেই ভোটগ্রহণ হলেও, মণিপুরে দুই দফা ও উত্তর প্রদেশে সাত দফায় ভোটগ্রহণ হয়েছে। গত ৭ মার্চই উত্তর প্রদেশে শেষ দফার ভোটগ্রহণ হয়।
যোগী আদিত্যনাথের নেতৃত্বে আমরা এখানে বিরাট জয় পেয়েছি।
ভোটের পরেই নির্বাচন কমিশনার সুশীল চন্দ্র জানান, যে ইমিএম মেশিনে কোনও কারচুপি করা হয়নি।
এবার বিজেপি জয়ী হলে আবার ঘটবে সেই ঘটনারই পুনরাবৃত্তি।
জয়ের আগাম সম্ভাবনার কথা জানিয়ে তাই বহু বিজেপি নেতা ইতিমধ্যেই জয় শ্রী রাম লিখে টুইট করছেন।
৪০৩ সদস্যের বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে গেলে লাগবে ২০২টি আসন।
ফল প্রকাশের আগে চলছে একাধিক বুথফেরত সমীক্ষা।
কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, সপ্তম দফার নির্বাচনে বিকেল ৩টে পর্যন্ত ৪৬% এরও বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন উত্তরপ্রদেশে।
এর মধ্যে নজরে রয়েছে পূর্বাঞ্চলের দিকে।
কিন্তু এ দিন অরুণ কুমার যা বলে ভোট প্রার্থনা করলেন তাতে থ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটাররা।
দেখার বিষয় ছিল এটাই যে, আজ বৃহস্পতিবারের এই যৌথ জনসভায় ছিল উপচে পড়া ভিড়।
ভোট দেওয়ার পর মুখে চওড়া হাসি ও হাতে ‘ভিকট্রি’ চিহ্ন নিয়ে কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে এলেন তিনি।
এমন গবাদি পশুদের তাড়ানোর জন্য সারা রাত তাদের জেগে থাকতে হয়।
পাশাপাশি ভোটের দিনেই উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেস প্রার্থীর প্রচারে জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ।
ভোটদানে মানুষ সক্রিয় হোক, সেই জন্যই এমন নয়া উদ্যোগ নিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
যারা সেই অপরাধীর পৃষ্ঠপোষকতা করছে তারাও জেলে যাবে।
মুখ্যমন্ত্রী এক রঙের কাপড় পরেন, এছাড়া তাঁর আর কোন গুনটা রয়েছে ওনার? তবে আমিও ওকে সম্মান করি
বললেন, ‘কয়ামত’ পর্যন্ত বিরোধীদের ‘গজওয়া-ই-হিন্দ’–এর স্বপ্ন পূরণ হবে না।
অমিত বিজেপির সমর্থক, ইকবাল আরএলডির।
তারপর থেকেই শুরু হয়েছে জল্পনা।
বিজেপির প্রকাশিত ইস্তেহারে রয়েছে একের পর এক চমক
এবার উত্তরপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন ঘিরে বড়সড় কর্মসূচি পিছিয়ে দিল বিজেপি।
অখিলেশের দল এই মুহূর্তে তাই বিরোধীদের কটাক্ষের শিকার।
সেসব কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সেই সংখ্যা কখনওই ২০০-র বেশি হবে না।
পশ্চিমবঙ্গের ২১’র নির্বাচনীতে যে গানে ভর করে বিজেপিকে বাংলার ধারে কাছে ঘেঁষতে দেননি মমতা এবার পদ্মশিবিরকে উত্তরপ্রদেশ ছাড়া করতে মমতার হাতিয়ারেই আস্থা রাখলেন অখিলেশ।
দেশের সর্বাপেক্ষা বৃহত্তম রাজ্যের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি।
উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যে যেখানে জাতপাতের বিভেদ চূড়ান্ত সেখানে পবনের ব্রাহ্মণ্য ধর্ম জয়ের ক্ষেত্রে অধিক মাত্রায় কাজ করবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এই বিষয়ে অতি অবশ্যই নির্বাচন কমিশনের নজর দেওয়া উচিৎ।
গোটা রাজ্যেই কৃষক ইস্যু প্রভাব ফেলবে, শুধুমাত্র পশ্চিম উত্তরপ্রদেশে নয়।
স্বামী-স্ত্রী উভয়ের সরোজিনগর আসন থেকে দলের টিকিট চাইছেন
বিজেপিও ব্যতিক্রমী নন।
সেখান থেকেই দলের হয়ে মনোনয়ন পেশ করলেন তিনি।