সেই সময় এই লাইন সরাসরি চিন সীমান্ত পর্যন্ত চলে যাবে বলে জানা গিয়েছে।....
খুব সহজেই ট্রেনে চড়েই পৌঁছে যাবেন সিকিম....
আঁকাবাঁকা পথ, সঙ্গে রয়েছে ছোট ছোট ঝর্না,
অন্যমনস্ক হলেই পাহাড়ি রাস্তায় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে।
সৌন্দর্য উপভোগ করতেই হবে।
পাহাড়ি শান্ত ছোট্ট জনপদ
তাহলে রামলালার মন্দির দর্শনের পর ঘুরে আসতে পারেন
পাশেই রয়েছে সমুদ্রতট।
এই বসন্তোৎসব উপলক্ষে অনেকেই ভিড় জমান রবীন্দ্রনির্মিত শিক্ষাক্ষেত্রে।
আপনি যদি পাহাড়প্রেমীদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন তবে এবং অজানা কোনও পাহাড়ি অফবিট গ্রামে থাকার আপনার ইচ্ছা থেকে থাকে তবে আপনার জন্য উপযুক্ত গন্তব্য হতে চলেছে উত্তরবঙ্গের এই কমলালেবু গ্রাম।
তবে মন তো চায় কোথাও ঘুরে আসতে।
তাই এই কয়েকটি স্থানে আপনি যেতেই পারেন
এখানে দেখার জন্য রয়েছে গোলপাহাড়ি মন্দির।
তাহলে মনটা ভরে ওঠে।
কিন্তু একদল মানুষ যখন পুজোর আনন্দে মাতোয়ারা হন,
এটি একেবারে অফবিট ডেস্টিনেশন।
মানেভঞ্জন থেকে রঙ্গিত মাজুয়া গ্রামের দূরত্ব তিন কিলোমিটার।
তাহলে আপনি ৩৮০ টাকার টিকিট কিনে যেতে পারেন
সমুদ্র সৈকত মালদ্বীপের বিচকে হার মানাতে পারে।
পর্যটকদের খুব প্রিয়।
উত্তরপূর্ব ভারতের মধ্যে ব্যবসা বৃদ্ধি সঙ্গেই বাড়বে পর্যটকদের সংখ্যা।
সন্ধের পর সেই ঘাটের আমেজ একেবারে ভিন্ন।
গঙ্গার ঘাটে দেখে নিন সন্ধ্যারতি।
থেকে বুক করে গেলে সুবিধা হবে।
ফিফি দীপপুঞ্জ, ক্রাবি দীপপুঞ্জ, কোহ লান্তার সৈকতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন আপনি।
দিঘা শংকরপুর উন্নয়ন সংস্থার পক্ষ থেকে নিয়ম আনা হয়েছে। জেনে নিন সেগুলি কী।
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সব খাবার সহজে হজম হয় না।
তবে ভরা সময়ে ঘর পাওয়া মুশকিল।
বাক্সবাড়ি এবং চা বাগানে ঘেরা কার্শিয়াং।
সেই কথা মাথায় রেখেই উত্তর-পূর্ব রেলের এই বিশেষ ব্যবস্থা।
শহরের কোলাহল থেকে শান্ত এবং মনোরম পরিবেশ মন জয় করতে পারে আপনার। এমনই কয়েকটি অফ বিট জায়গার সন্ধান দেওয়া হল এই প্রতিবেদনে
চারপাশে সবুজ জঙ্গল।
বিশাল বিশাল ঘরে থাকতে মন্দ লাগবে না।
ঘরটা সুন্দর করে সাজিয়ে আড্ডার আমেজ তৈরি করে নিন।
পুরী থেকে যেতে সময় লাগে ঘণ্টা দেড়েক।
পবিত্র উপাসনালয় হওয়ায় সিস্টাইন চ্যাপেলের ভিতরে কেউ মোবাইল ফোন নিয়ে যেতে পারেন না।
হুড়োহুড়ি করা ভিঁড় নেই এখানে।
সেফবক্স আছে কি না, দেখে নিন।
ক্যামেরা ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্লাস্টিক মুড়ে করতে পারলেই ভাল।
সপ্তাহের শেষে নামমাত্র খরচেই এই জায়গা থেকে ঘুরে আসতে পারেন আপনি
পাহাড়ের অপূর্ব শোভা দেখতে যেতে পারেন ভুটানে।
ধাতব ক্লিপ মাথায় দিয়েই স্ক্যানারের তলায় দাঁড়ানো যায়।
জানেন কি, বিশ্বের আরও পাঁচটি দেশে ভারতের লাইসেন্স বৈধ
ঘাটের কাছেই বেশ কয়েকটি মন্দির রয়েছে।
যদি সেই সমস্ত স্থানে যেতে পারেন তাহলে আপনার মন একেবারে ভাল হয়ে যাবে।
এই রিসর্টগুলি থেকে ঘুরে আসতে পারেন
বালির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, পরিবেশ, সেখানকার মন্দির, অধিবাসী, তাঁদের সংস্কৃতি ও জীবনপদ্ধতি মন কাড়বে আপনার।
এখানে বেড়াতে গেলে খাবারের জন্য প্রতিদিন ৯০০ টাকা খরচ হবে।
বর্তমানেও এমন বহু জায়গা রয়েছে।
জানতে পারবেন কোন বগিতে কোন সিট ফাঁকা আছে।