নাম ‘স্বদেশ দর্শন যাত্রা’। খরচ পড়বে মাত্র ১৭ হাজার টাকা।....
চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই সমস্ত স্থানের নাম।....
সেখান থেকে টোটো করে যেতে পারেন।
যারা ঘর পেয়েছিলেন তাঁদের গেঁটের কড়ি খসেছিল প্রচুর।
দিন প্রতি থাকা-খাওয়ার খরচ কম বেশি দু-আড়াই হাজার টাকার মতো।
কাতরা থেকে শ্রীনগরের কাউরি পর্যন্ত বিস্তৃত এই ব্রিজ।
দর্শনার্থীদের কাছে এই শহরের জনপ্রিয়তা বেশ তুঙ্গে।
কিন্তু এবার থেকে আর নয় চিন্তা।
কেন, তা আজও সকলের কাছেই এক রহস্য।
চলুন দেখে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী।
মহামারীর দাপট কমতেই ফের খুলছে এই রিসর্ট।
ভারতেই রয়েছে এমন কয়েকটি ট্রেক-পথ, যা বর্ষাতেই বেশি আকর্ষণীয়
কোভিডের ডাক নাম যে করোনা।
তাই বিয়ের জন্যও মেয়ে পাওয়া যায় না।
এখানকার মন্দির গাত্রে সংস্কৃত ভাষা খোদিত রয়েছে।
তাহলে জেনে নিই এই জায়গাগুলি সম্পর্কে-
মাস'দুয়েকের মধ্যেই অত্যাধুনিক এই কার্ড চালুর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছেও এই স্থান যেন ধাঁধা।
ওলডোনিও লেঙ্গাই বলে পূর্ব আফ্রিকার একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি হিসেবে রয়ে গিয়েছে।
তিন বহু ছোট ছোট প্রাণীকের নদীর জলে পড়ে যেতে দেখেছিলেন
এখন অনেকটাই নিয়ন্ত্রিত রয়েছে করোনার সংক্রমণ।
এই গরমে প্রিয় মানুষটির সঙ্গে সময়কাটাতে কোথায় কোথায় যেতে পারেন তারই হদিস রইল এখানে
পাশাপাশি গঙ্গার ঘাটে সন্ধ্যা আরতি আপনার চোখে দেখার মতো।
গরমের ছুটি পরার আগে আপনারাও আশা করছি প্ল্যান করছেন কোথায় যাবেন।
হাওড়া থেকে ছাড়া এই ট্রেন যাবে নিউ জলপাইগুড়ি পর্যন্ত।
ভ্রমণ বিশেষজ্ঞরা কিন্তু বলছেন আগে থেকে পরিকল্পনা করলে বাবা-মাও পেতে পারেন লাদাখ ভ্রমণের স্বাদ।
কাছেই রয়েছে গ্লেনবার্ন, লামহাট্টা ও তাকদহ চা বাগান।
স্থানীয় কিংবদন্তি, মানুষ টিভি এবং একটি গাড়ি অতল গহ্বরে পাঠানোর কথাও জানিয়েছিল।
চলুন দেখেনি সেই সব জায়গাগুলি।
আজ জেনে নেওয়া যাক বিশ্বের তেমনই কয়েকটি রহস্যজনক স্থানের কথা।
ভিড় চান না তাঁদের জন্য রইল স্বল্প পরিচিত জুনপুটের হদিশ।
একসময় ব্রিটিশের অধিনস্ত থাকা দেশটি স্বাধীনতা পেয়েছিল ১৯৭৯ সালে।
এই দেশে যেতে গেলে মানতে হবে বেশ কিছু নিয়ম।
এই গরমকালে মানুষ হাসফাঁস করে ওঠেন।
ভারতের বিহার প্রদেশের জয়নগর থেকে নেপালের কুরথা পর্যন্ত এ ব্রডগেজ ট্রেন চলবে।
সমুদ্রের পাশাপাশি ভ্রমণার্থীদের জন্য দিঘায় আসতে চলেছে ডবল ধামাকা।
কারণ সারা বিশ্বে, ক্যারাভান পর্টকদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
সাতশ বছর ধরে যে মানুষগুলি কুলধারা ও তৎসংলগ্ন গ্রামে বসবাস করত তারা যে কেন হঠাৎ গ্রাম ছেড়ে দিল তা জানা যায় না।
স্কন্ধকাটা হয়ে সে সর্বত্র ঘুরে বেড়ায়।
সেখানেই সবুজে মোরা ছোট্ট পাহাড়ি হ্যামলেট হল এই বোরং।
তবে আপনার যদি হাতে দুদিনের ছুটি থাকে আর কোথাও ঘুরতে যায়ার প্ল্যাযন থাকে তাহলে সেই তালিকায় রাখতে পারেন বাংলা-ভুটান সীমান্তে অবস্থিত ছোট্ট একটি পাহাড়ি গ্রাম সামসিং।
যদি রডোডেনড্রনের মেলা দেখতে চায় তাহলে সিকিম হচ্ছে এই ভারত তথা এশিয়ার একমাত্র ডেস্টিনেশন।
এই গ্রামে হাওয়ার বেগ অত্যন্ত বেশি, তাই স্থানীয়রা এই গ্রামকে সম্বোধন করেন হাওয়াদারা নামে।
প্রতিদিন মোট ৪৩টি ট্রেন প্রতি ২২ মিনিটে ক্রসিং স্টেশনে পৌঁছাবে।
এটি দেশের অন্যতম সুন্দর বাগান।
খনিজর প্রভাবে সোনালী, ল্যাভেন্ডার, লাল, ফিরোজা সহ একাধিক রঙ নিয়ে অনবদ্য ও আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে ভিনিকুনকা।
চলতি বছর সমস্ত কোভিড প্রোটোকল মেনেই এই যাত্রা অনুষ্ঠিত হবে
কোথায় এই সাতপাড়া, কীভাবে যাবেন, কোথায় থাকবেন জেনে নিন।
তাহলে চলুন সেই জায়গাটি কীভাবে যাবেন বা সেটি কোথায়, চটজলদি একেবারে জেনে নিই।
মানে ওই দিল্লি কা লাড্ডু জো খায়া ওহ ভি পাচতায়া, জো নেহি খায়া ওহভি পাচতায়া।
এটাও ঠিক গ্রামটি যে কোনও সময় জলের তোলায় নিমজ্জিত হতে পারে তা জানতেন গ্রামবাসীরা।
তবে এখানেই শেষ নয়, এই উৎসবে রয়েছে বিশেষ কিছু আকর্ষণও।
পশু-সঙ্গমকে কেন্দ্র করে সেইসব জায়গায় চলে ক্লাব শো এবং পর্যটন
দুদিনের জন্য ছুটি কাটানোর বেশ মোক্ষম স্থান এটি।
২৫ মাস ধরে নানারকম টালবাহানার পর অবশেষে মৈত্রী এক্সপ্রেস চলার সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় খুশি পর্যটনপ্রেমীরা।
এত দিন পর্যন্ত সন্ধ্যায় গৌড় প্রাঙ্গণে রবীন্দ্রনাথের নাটক অভিনীত হত।
এই দোলের সময়ে সকলেই প্রায় ছুটে যান বাঁকুড়া বা পুরুলিয়ার দিকে।
কিন্তু তারপরেও আবার বেড়ে যায়।
যদি কেউ লাদাখ যাওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে অবশ্যই এই বিষয়গুলি মাথায় রাখবেন।
তাই সেই সব কথা মাথায় রেখে এই সমস্ত স্থানগুলি ঘুরে আসতে পারেন।
গ্রামের জঙ্গলে স্নো লেপার্ড এবং বাদামি ভাল্লুকের দেখা মেলে।
যাঁরা বেশি ঠান্ডা ভালবাসেন না, পাহাড়ে যেতে সংকোচ বোধ করেন, এই ঋতুতে যেতেই পারেন কাছে কোথাও।
এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য অসাধারণ।
তাহলে এখনই পরিকল্পনা শুরু করে দিন।
কাশীপুর রাজবড়ি নামটি সকলের কাছেই জানা।
যা গোটা বিশ্বে বিখ্যাত সবচেয়ে বেশি পরিমাণ বৃষ্টিপাতের জন্য।
বাইরে ঘুরতে যাওয়াও খুব সমস্যার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সেই সঙ্গে নব দম্পতির জন্য রয়েছে রাজকীয় ঘরানার অনুভূতি উপভোগের অনন্য সুযোগ।
সেটি -১০ ডিগ্রি থেকে ৪০ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা ধরে রাখতে সক্ষম।
কিচিরমিচির তো রাতে নিস্তব্ধতার মাঝেই একটানা ঝিঁঝির ডাক।
দার্জিলিং এখানের বসন্ত একটু অন্যরকম।
সেই একঘেয়ে গোয়া, সিমলা আর সিকিম না গিয়ে মধুচন্দ্রিমার জন্য বেছে নিন এই ‘হটকে’ জায়গাগুলিকে।
তাই বিদেশে না গেলে মন খারাপের কোনও প্রয়োজন নেই।
পর্যটকদের জন্য উপহারের ডালি সাজিয়ে বসে রয়েছে দার্জিলিংয়ের বিজনবাড়ি
প্রিয়জনদের সঙ্গে নিয়ে বেশকিছুটা সময় এই সমস্ত জায়গায় কাটিয়ে আসতেই পারেন।
চলুন সেরকমই বেশ কিছু জায়গার হোদিশ দিই আপনাদের।
কিন্তু পর্যটকরা পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হয়
একে তো বিয়ের জন্য ছুটি তারপর আবার হানিমুন।
পরবর্তীকালে ঘোষণা করা হয়, পর্যটকদের এপ্রিলের প্রথম থেকে ৯ মার্কিন ডলার প্রবেশ ফি দিয়ে প্রবেশ করতে হবে এই দেশে।
দিঘা-শংকরপুর উন্নয়ন পর্ষদের তরফে এমনই নির্দেশিকা জারি হয়েছে।
এছাড়াও ওড়িশার এমন কিছু জায়গা রয়েছে যা আপনাকে সমুদ্র উপকূলে থেকেও পাহাড়ের ভ্রমণ আনুভব করাবে।
পৌরাণিক মন্দির এবং পাশাপাশি ঘোরার মতো বেশ কিছু জায়গা রয়েছে।
প্রকৃতি ও পাখির ছবি তোলার জন্য আদর্শ জায়গা।
সেই রকমই বেশ কিছু জায়গার সন্ধান দেওয়া হল।
ভ্রমণপিপাসু মানুষদের কাছে ঘরে থাকাটা খুবই কষ্টের।
এখনও এখানের শিল্প, সংস্কৃতি এবং স্থাপত্যে ফরাসি ঐতিহ্যের ঝলক দেখতে পাবেন।
উত্তরাখণ্ডের আলমোড়া থেকে ৩০ কিমি দূরেই রয়েছে বিনসর
এই উত্সবের সঙ্গে আগামী ৩০-৩১ ডিসেম্বর মাউন্ট আবু উত্সবও পালিত হবে।
কলকাতার খুব কাছেই বেশ কয়েকটি চেনা অচেনা পিকনিক স্পটের খোঁজ পেলে কিন্তু দারুণ হয়।
দিরাং-এ থেকে ১০কিমি দূরেই রয়েছে সুবিস্তৃত সাংতি ভ্যালি।
কলকাতার আশেপাশেই রয়েছে এমন কিছু জায়গা যেখানে আপনি আপনার বিবাহ সুসম্পন্ন করে তুলতে পারেন, ডেস্টিনেশন ওইয়েডিংয়ের ধাঁচেই।
ভারতের বুকেই রয়েছে এমন বিচিত্র্য সুন্দর সব লেক
কথিত রয়েছে, মা সীতার অভিশাপেই নাকি চড়া পড়েছিল ফল্গু নদীর বুকে।
যাঁরা নিজেদের হানিমুন শুধু রোম্যান্টিকই না কিছুটা রোমাঞ্চকর করে তুলতেও ইচ্ছুক তাঁরা চোখ বন্ধ করে চলে যান আউলিতে।
হানিমুন কাপেলদের জন্যও বেশ মনোরম পাহাড়ের কোলে এই ছোট্ট গ্রামটি।
এই সুন্দর রাজ্যে মরুভূমির অপার সৌন্দর্য, হ্রদ ও দূর্গের ঐতিহাসিক মাহাত্ম্য, নানান রঙ ও মন্দিরের প্রাচুর্যে ভরপুর
আপনাদের জন্য রইল সেরা ৫টি রোম্যান্টিক হানিমুন ডেস্টিনেশন।
এভারেস্টে চড়া তো সহজ বিষয় নয়
এই অবসর সময়ে বাঁকুড়ার প্রকৃতির আশ্রয়ে ঝিলমিলিতে একবার যেতে পারেন।
৬৫০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এই অভয়ারণ্যটি ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য হিসাবে পরিচিত।
মেঘালয় সরকারের তরফে পশ্চিম গারোর পাহাড়ের কোলে গারো হেরিটেজ ভিলেজ স্থাপনের পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়েছে
ঐতিহাসিক স্পর্শের সঙ্গে এখানে রয়েছে অপার প্রাকৃতিক শোভা।
বহু শতাব্দী ধরে জিওট্যুরিজমের একটি জনপ্রিয় রূপ হওয়ায়, বিশ্বের আগ্নেয়গিরির আকর্ষণগুলি অনেক দিন ধরেই অ্যাডভেঞ্চার উৎসাহীদের আকৃষ্ট করছে।
আর বাঙালির কাছে পাহাড় ঘোরা নামে প্রথমেই যে নামটি আসে তা হল দার্জিলিং।
আপনি যদি এনাদের মধ্যে একজন হন তাহলে নিজের হানিমুন ডেসটিনেশন প্ল্যান করুন বালি-তে।
নেপালের শহুরে জনবসতি থেকে এখনও অনেকটাই বিচ্ছিন্ন এই লো মানথাং।
বাংলার পর্যটনক্ষেত্র হিসেবে স্থান করে নিতে চলেছে হুগলির দুই বিশেষ এলাকা-মাহেশের জগন্নাথ মন্দির ও বলাগড়ের সবুজ দ্বীপ
আর আপনি যদি আপনার হানিমুন পাহাড়ের কোলে সারবেন ভাবেন তাহলে চলে যান চাইল-এ
জলের মধ্যে আন্ডারওয়াটার ডাইভিং করতে করতে নানা ঐতিহাসিক গল্প ও তার কিছু নিদর্শণ প্রত্যক্ষ করতে পারবেন আপনি।
অশান্ত সময় বটে কিন্তু হাল ছাড়বেন না।
এই গ্রামেরই পীর জাহানিয়া সমুদ্র সৈকতটি এক কথায় অসাধারণ
প্রতি বছর প্রকৃতি ও হিমালয়ের টানে হাজারও পর্যটক ভিড় জমান হিমাচলের এই ছোট্ট শহরে।
কেউ ঢিলেঢালা প্যান্টে আবার কেউবা চেকশার্ট মাথায় টুপি দিয়ে নিজ ভঙ্গিমায় স্তব্ধ। তবে প্রত্যেকের দৃষ্টি স্থির, নিথর, প্রাণহীন।
তবে কোচি নামক আরও একটি শহর রয়েছে জাপানে। সমনামের দুটো শহরই সমুদ্র উপকূলবর্তী স্থানে অবস্থিত।
জনঘনত্বের নিরিখে ক্ষুদ্র হলেও বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে এই স্থানগুলির।
যদি খোলা আকাশের নীচে তারাদের সমাহার দেখতে চান, তাহলে লাদাখের থেকে সেরা জায়গা ভূভারতে কমই রয়েছে।
জুলিয়ান নামে এই ব্যক্তির জীবনের সঙ্গেই লুকিয়ে রয়েছে এই পুতুল দ্বীপের রহস্য।
তবে আপনি এপিল থেকে অক্টোবর মাসের মধ্যে যে কোনও সময় ঘুরে আসতে পারেন কানাতাল থেকে।
পুরোপুরি টিকাকরণ হয়ে থাকলে ইউরোপ, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, স্পেন, সুইৎজারল্যান্ড, গ্রিসের সঙ্গে সঙ্গে ব্রিটেন, আয়ারল্যান্ড, চিন, ভারত, দক্ষিন আফ্রিকা, ইরান, ব্রাজিল সহ আরও কিছু দেশ যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশাধিকার পাচ্ছে।
কিন্তু ভাবেন সমুদ্র মানেই ভিড়?
এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য একে করে তুলেছে পর্যটকদের তীর্থক্ষেত্র। কালিম্পং-এর দর্শনীয় স্থানের মধ্যে অন্যতম হল লাভা, লোলেগাঁও ও রিশপ।
পৌরাণিক দেবতা মনুর নাম অনুসারে এই অঞ্চলের নামকরণ করা হয় মানালি।
ইয়াকসাম কথার অর্থ, তিন সাধুর সাক্ষাতের স্থান
আগামী বছরের প্রথম দিন থেকে সিকিমে আর প্লাস্টিকের বোতল পাওয়া যাবে না
দুর্গাপুজোর সময় ভ্রমণ পিপাসু মানুষের গন্তব্য হতে পারে অরন্য সুন্দরীর ঝাড়গ্রামের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ, লালগড়।
শিস-গ্রামের এমন বিশেষত্বের কারণেই এই গ্রাম উঠে এসেছে ভারতের পর্যটন মানচিত্রে।
বেদ, পুরাণ ও অনেক প্রাচীন উপন্যাসে উল্লেখিত আছে যে হিমালয়ের বুকে এমন একটি জায়গা রয়েছে যেখানের মানুষদের মৃত্যু হয় না
এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে উচ্চতম সেতু, চিচাম ব্রিজ এই গ্রামে অবস্থিত
একবার ঘুরে আসতে পারেন চেলেল্লা হা থেকে
নেপালের পর্যটন মন্ত্রক বেশ কিছু নিয়ম চালু করেছে। সেই নিয়মগুলিতে এক নজরে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক
খাবার দাবার বেশ মশলাদার।
মেরে কেটে দেড় হাজার টাকা খরচ হবে।
ড্যানথ্লেন ফলস থেকে এগিয়ে গেলে পড়বে ওয়ে সাদং ফলস।
নিরিবিলিতে থাকতে গেলে মিরিকের সুইস কটেজ বা মোটেল দারুণ জায়গা।
এমন কত কথাই তো বলা হয়ে থাকে।
এমন সুখবরে আনন্দিত পর্যটকরা।
কিন্তু কিছু নিয়মও মেনে চলতে হবে।
তাহলে ঘুরে আসতেই পারেন কয়েকটা গ্রাম।
মানে এদিক থেকে ওদিক হলে সর্বনাশ।
তার চেয়ে খুব দামি জিনিস হলে রিসেপশনে রেখে তার রশিদ নিয়ে নিন।
প্রায় চার কোটি আন্তর্জাতিক পর্যটক এসেছিল থাইল্যান্ডে।
চড়াই পথে গাড়িতে আড়াই ঘণ্টার বেশি সময় লাগে।
পুবদিকের যাত্রাকম খরচে অফ বিট জায়গা খুঁজলে অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং যেতে পারেন।
সিসিলি এবং সার্ডিনিয়ার পর ভূমধ্যসাগরের তৃতীয় বৃহত্তম দেশ সাইপ্রাসের নাম ইতিহাসে প্রায় সবাই পড়েছেন।
হোটেলে ফিরে এসে শুনতে পাচ্ছিলাম নীচের ওল্ড টাউন থেকে ভেসে আসা হল্লা আর গানের সুর।
লোকসংখ্যা কমে যাওয়ার ফলে শহর এবং গ্রামের বাড়ি, আসবাব ও সংসারের অন্যান্য জিনিস বিক্রি হয়ে যাচ্ছে।
এবছর চেষ্টা করুন বিদেশ ভ্রমণ না করার।
সংলগ্ন এক কবরখানা মৃতদেহের ভারে ধসে পড়লে এই ক্যাটাকম্বের খোঁজ পায় বিশ্ব।
মেরেকেটে দেড় কিমি দূরে আরও এক ঝর্না।
শুধু অতিলৌকিক নয়, রহস্যের কথা শিকার করেন বিজ্ঞানীরাও।
আমরা চাইলে সরাসরি দাওয়াইপানী পৌঁছে যেতে পারতাম জোড়বাংলো থেকে রাস্তা গেছে।
জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসন জেলা জুড়ে পর্যটনের জন্যে যে নতুন কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে তারই অন্যতম অংশ হল এই দুটি পর্যটন কেন্দ্র।
কাঞ্চনজঙ্ঘার পায়ের কাছ পর্যন্ত গিয়েছে এই ট্রেক-পথটি।
চিরস্থায়ী ভিত্তিতে তার উপযুক্ত রক্ষণাবেক্ষণও দরকার।
সময় ও উচ্চতা ভেদে বেশ কয়েক রকম আপেল হয় হিমাচলে।
পরের দিন সকালে চা মুড়ি খেয়ে ওখান থেকে বেরিয়ে মাল্লারপুর পৌঁছলাম।
প্রকৃতির সমস্ত সৌন্দর্য ঢেলে দিয়ে বড় আদরে তৈরি করেছে এই চাম্বাকে।
ফুটিয়ারি থেকেই ঘুরে নেওয়া যায় পুরুলিয়া অজস্র অনাঘ্রাত বাঁধগুলো।
অরুণাচলের প্রশাসনিক সদর শহর তাওয়াং-এ গেলে মনে হবে যেন তিব্বতে বেড়াতে এসেছেন।
এই স্যুট দুটি থেকে বাইরের অ্যাকোরিয়ামের দৃশ্য সবচেয়ে ভালো ভাবে দেখা যায়।
তাকদা টি গার্ডেন, পেশক টি গার্ডেন, লামাহাটা পার্ক ও পার্কের মাথায় অবস্থিত জোড়াপোখরি।
তাই এখানে প্রকৃতি দেবী যখন আনন্দের হাসি হাসেন তেমনই ভুটানিদের মুখে সদাই লেগে থাকে মিষ্টি হাসি।
অরণ্য নগরীতে কোনও গাড়ি চলাচল করবে না।
সম্প্রতি এক পর্যটন সংস্থার মেঘালয় ট্যুরের খরচ শুনে তো চোখ কপালে ওঠার অবস্থা।
পোশাক আশাক সব পরাই ছিল তাই চা খেয়েই বেরিয়ে পরলাম চেরির সন্ধানে।
আমার খুব প্রিয় সিডার রোজ এই পথে দেখতে পাই।
আপনি ভাগ্যবান হলে গুজ্জরদের কাছ থেকে কালারি তৈরির রেসিপিও আপনি শিখে ফেলতে পারেন।
কনকনে ঠান্ডাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে ছড়িয়ে দিন রোম্যান্সের উষ্ণতা।
আমি সেই সময় থেকেই পাহাড়ের মানুষের মধ্যে একটা সচেতনতা দেখেছিলাম।
বনফায়ার, বার-বি-কিউ সামান্য খরচে করা যায়।
পাহাড় তো অনেক হল।
তবে বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ানক বিমানবন্দর হল সাও পাওলোর কঙ্গোন্যাস বিমানবন্দরটি।
ছুটি কাটাতে গিয়ে একটু ভয় পেতে চান? এমনি তেমনি ভয় নয়, একেবারে ভূতের ভয়।
পাশাপাশি স্থানীয় মশলা এবং মধুর খোঁজ পাবেন রাস্তার পাশের দোকানগুলিতে। পর্যটকদের আকর্ষণ করার জন্য এগুলি বিশেষভাবে সাজিয়ে রাখেন দোকানিরা।
এত কাছাকাছি ওদের এর আগে দেখছেন কিনা সেটাই স্মরণ করবেন।
রাজ্যে অবশ্য নতুন কোনও বিষয় নয়।
এর পরে ছোট হিমবাহ পেরিয়ে পৌঁছলাম গৌরীকুণ্ড।
আমাদের দেশে মওলিনং ও মাথেরানেও পরিবেশবান্ধব উপায়ে পর্যটনকে উৎসাহ দেওয়া হয়।
তাই সারি সারি টুরিস্ট বাস একসঙ্গে চলছে।
সবুজের সমাহারের মাঝে শুধু চলার পথটুকু রয়েছে। একটু দূরেই নদী। জানলাম কাল রাতেই নাকি একদল হাতি নদীর উপর দিয়ে চলে গিয়েছে ও পারে।
জঙ্গলের মধ্যেই বেশ কয়েকটি গ্রাম রয়েছে।
মাকালুর মতো বইয়ে পড়া পাহাড়ের শ্বেতশুভ্র সব শৃঙ্গ।
সব মিলিয়ে জমজমাট গঙ্গাপারের করঞ্জলী গ্রামের ট্যাংরার চর।
নারোয়া পাহাড় পেরিয়ে গড়া নদী গালুডির কাছে মিশে গিয়েছে সুবর্ণরেখায়।
রোমানেস্ক স্থাপত্যে সমৃদ্ধ।ড্যারেনডার্ফ থেকে উঠেছি উবানে। নামব ডুসেলডর্ফ হপ্ট বানুফে। হপ্ট বানুফ মানে এখানকার প্রধান রেলওয়ে স্টেশন।
মেঠো পথে ঘাসের মধ্য দিয়ে শুধু চাকা যাওয়ার দাগ।
সেজন্য তারা হোটেল বন্ধ করে দিচ্ছে।
এমন লৌকিক কথা শুনে ওখানে পৌঁছনোর পরে মনে লাগল খানিকটা বিষাদের ছোঁয়া।
মানুষের চোখের গঠনের মতো ফর্মেশনের জন্যই মূলত বিখ্যাত ‘আলগার দ্য বেনাগিল’।
কৌতূহলী গ্রামবাসী জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে শহরের মানুষের দিকে।
দিল্লি থেকে লন্ডনগামী বাস যাবে মোট ১৮টি দেশের উপর দিয়ে।
হৈ-হুল্লোড় করে কোনও চিন্তা ছাড়া বান্ধবীদের নিয়ে কাটাবেন দারুণ এক অবকাশ।
আপনার আশেপাশে ঘুরাঘুরি করবে ট্রাউট মাছের দল।
গ্রামে ফিরে কোনো শিশু-কিশোর দেখেননি সুকিমি।
হ্রদের জলেতে বেশি সময় না থাকাই ভালো।
আলোচিত রহস্যময় এই বনটি তাই সাহসী পর্যটকদের জন্য দারুণ এক রোমাঞ্চের জায়গা।
সিকিমের এক লুকায়িত সৌন্দর্য হল কেউজিং গ্রাম।
ভারতের স্বাধীনতার পর নীরমহল প্রাসাদের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব চলে যায় ত্রিপুরার রাজ্য সরকারের হাতে।
প্রাকৃতিক পরিবেশ সাথে প্রাণবন্ত একটি শহরে গড়ে ওঠা দ্বীপ অপরিমেয় ভূমিকা রাখতে পারে।
কেরালার মাঝে সৌন্দর্যের আরেকটি মুক্তো হল মুন্নার শহর।
বিশ্বকে প্রযুক্তির মুন্সিয়ানায় মাতিয়ে রেখেছে জাপানিরা, কিন্তু তাদের সাফল্যের দৌড় কেবল কাঠখোট্টা প্রযুক্তিগত ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয়, শিল্প সাহিত্যে চিত্রকলাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের ঈর্ষণীয় বিচরণ।
ভঙ্গুর দেশটিতে এখনও নিয়মিত হামলা হচ্ছে।
ঘুরে আসতে পারেন দার্জিলিং, কালিম্পং থেকে।
ঐতিহ্যগতভাবে হস্তশিল্প দ্বারা সমৃদ্ধ এই রাজ্য ভ্রমণের অন্যতম আকর্ষণ থাকে কেনাকাটা।
লজ থেকে সামনে তাকালেই নীচে রডোডেনড্রনের বাগান।
জহর বাহরু-তে গিয়ে যে জায়গাগুলিতে না গেলেই নয়।
মূলত বরাভূম ঘিরেই এ সফর।
তবে, চাঁদমগ্ন রাত হলে তো কথাই নেই।
মাত্র ১৪টি পরিবার নিয়ে গড়ে ওঠা একটি প্রত্যন্ত গ্রামেরও সন্ধান পান তাঁরা।
নল-হোগলা ঝোপের পাশ কাটিয়ে লগি টেনে পানসি এগিয়ে নিয়ে চলেন মাঝি। তিনি পাখি প্রদর্শক, আমাদের একটি সাধারণ দূরবীন এগিয়ে দেন।
আমাদেরই মতো রোদে শুকনো মশলা বিশাল শিলনোড়ায় গুঁড়িয়ে নেওয়ার চল রয়েছে তাঁদের হেঁশেলেও।
বাইকপ্রেমীদের কাছে এ সড়ক অত্যন্ত প্রিয়। এই পথের প্রতিটি বাঁকেই রোমাঞ্চ।
রূপমের কণ্ঠে ‘নীল রং ছিল ভীষন প্রিয়’ শুনে কত হৃদয় মন দিয়ে বসেছে নীলাঞ্জনাদের।
এবারের এই শিবিরে মূল বিষয় অ্যাস্ট্রোনমি অর্থাৎ মহাকাশ বিজ্ঞান। শুক্র-শনি এবং রবিবার প্রতিদিন বিকেলে 2 ঘন্টা করে এই শিবির অনুষ্ঠিত হবে।
সেখানে সকলেই শিল্পী।
নির্জন পাহাড়ের উপরে রাতের অ্যাডভেঞ্চার ভ্রমণের অন্যতম অংশ